আমি জানতাম এবং আমরা দুই ভাই চাইছিলাম যাতে ট্রাম্প জিতুক যদিও আব্বু বলছিল ট্রাম্প ক্ষতি করবে হিলারি মোটামুটি ভালো। তখন আমি বলি হিলারি যেহেতু আমাদের ঘোর বিরোধী না তাই তার নির্যাতন এর প্রতিবাদ কারী পাওয়া দুষ্কর হবে আর ট্রাম্প....ট্রাম্প যেহেতু আমাদের সরাসরি ঘৃণা করে তাই আমাদের মাঝে ঐক্য সৃষ্টি হবে যা এখন নাই। ৭১,৪৭ এও নির্যাতনকরীর বিরুদ্ধে আমরা জিতছি আবারও আমাদের মাঝে ঐক্য সৃষ্টি হবে আশা করা যায়। ট্রাম্প অত্যাচার শুরু করো, আমরা ঐক্য হচ্ছি ধর্ম,বর্ণ,দল,মত নির্বিশেষে, আমেরিকার পতন এবার নিশ্চিত।
নাস্তিকতা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
নাস্তিকতা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
বুধবার, ৯ নভেম্বর, ২০১৬
শুক্রবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬
এই ব্লগের একজন এগনোস্টিক(ইশ্বর বা আল্লাহ সম্পর্কে সন্দিহান) ভাই(এবং অভ্র) এর আল্লাহ সম্পর্কে সাংঘাতিক প্রশ্নের উত্তরে...
২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৫৮
প্রশ্নঃ যখন M.C.Q পরীক্ষা দিতেন তখন
স্যার তো জেনে শুনেই আপনাকে তিনটি
ভুল উত্তর এবং একটি সঠিক উত্তর
দিয়ে চারটি অপশন দিতেন যাতে
আপনাকে পরীক্ষা করতে পারেন আপনি
সঠিকটা দাগান নাকি না এতে আপনি কি
বলবেন যে স্যার কেনো ভুল উত্তর
গুলো দিয়েছিলেন যখন জানেনই এগুলো
ভুল।আর যে বেশি সঠিক উত্তর দিতে
পারবে সেই তো স্যারের কাছে প্রিয়
হবেন এবং ১ম হলে তো পুরষ্কার ও
রয়েছে। //
but the problem is the teacher doesn't know who really will pass the exam and who will fail... But as ur references say and we all know that Allah is well-known about everything, then if he knows who will pass and who will fail then for what the exam is? Can u clear this thing?
(নিচে ট্রান্সলেট রয়েছ)
কিন্তু সমস্যাটা হচ্ছে শিক্ষক তো আসলে জানে না কে পরীক্ষায় পাস করবে আর কে ফেল...কিন্তু আপনার রেফারেন্সগুলোর (মাধ্যমে)এবং আমরা সকলেই জানি যে আল্লাহ সবকিছুই জানেন কে পাস করবে আর কে ফেল তবে পরীক্ষা কিসের জন্য? আপনি কী পরিষ্কার করতে পারবেন?
উত্তরঃ ভাই @এবং অভ্র একটি সহজ প্রশ্ন এবং বহু পুরাতন প্রশ্ন করেছেন যা ইতিপূর্বে ৬৬৫+ সালের দিকেই কাদেরিয়া,খারেজি ও রাফেজিরা করেছিল এবং বিভ্রান্ত হয়েছিলো যদিও অনেকে পরে বুঝেছিল ইমাম হানিফা(রহ) ও ইমাম মালেক(রহ) এর যুক্তিদ্বারা।অতএব ভাই @এবং অভ্র আপনি মনে কইরেন না যে অনেক কঠিন প্রশ্ন করেছেন।
এই প্রশ্ন আমার মনেও জেগেছিল এবং উত্তর অনেক আগেই পেয়েছি।সেযুগে তারা সেযুগ হিসেবে মানানসই উত্তর দিয়েছিলেন আর আমি এযুগ অনুযায়ী উত্তর দিব।
এখন মুলকথায় আসি,
১়আপনি বলেছেন শিক্ষক তো জানেন না সব।আচ্ছা ঠিকাছে,একটি ছেলে কখনই কলেজে ম্যাথ পারেনা এবং কলেজও ফাঁকি দেয় এমনকি সে ক্যালকুলাস পারা তো দূরের কথা উচ্চরণও করতে পারে না ঠিকমত।এখন তো স্যারসহ সকলেই নিশ্চিত যে সে গণিতে ফেল করবেই।এবার ম্যাথ পরীক্ষার দিন ছেলেটি পরীক্ষার হলে ডোকার সাথে সাথেই কী স্যার বলবেন তুমি পরীক্ষায় ফেল করেছ এবং এই নেও দশটা বেতের বারি যা আমি বলেছিলাম ফেল্টুদেরকে দিব। তখন সে ছেলেটি কি বলবে আচ্ছা ঠিক আছে নাকি বলবে আমি তো পরীক্ষাই দিলাম না আমার প্রতি এমন অবিচার কেন করছেন আপনি তো সুবিচারক নন।
২়তাই স্যার জানা সত্তেও একটি সিস্টেমেটিক পদ্ধতিতে আগাবেন এবং বিচার করবেন। শিক্ষক আগে পরীক্ষা নিবেন,তারপর মার্কিং করবেন এবং তারপর মার্কশীট তার হাতে দিয়ে বলবেন এই নেও দশটা বেতের বারি যা আমি বলেছিলাম ফেল্টুদেরকে দিব।।তাহলে এভাবে বিচার করায় স্যারের কোনো দোষ নেই এবং তিনি যে জানতেন সেজন্য ছেলেটি ফেল করেনি বরং ছেলেটি নিজের কৃতকর্মের জন্যই সে ফেল করেছে অর্থ্যাৎ বাসায় এবং কলেজে ম্যাথ না করায় হলেও খাতায় কিছু লিখতে পারেনি।
৩়এভাবে সর্বজ্ঞানী আল্লাহ যেদিন আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করছেন সেদিনই আল্লাহ যদি তার এলমে গায়েবের জন্য জান্নাতিদের জান্নাতে এবং জাহান্নামীদের জাহান্নামে নিক্ষেপ করতেন তাহলে তারা বলত আমরা তো কিছুই করলাম না আমাদের কেনো আগুনে পোড়ানো হচ্ছে আল্লাহ তো সুবিচারক নন।(নাউজুবিল্লাহ) যেখানে আল্লাহ বলেন'তোমার প্রভু কারো সাথে একটুও অবিচার করবেন না। ১৮:৪৯' আল্লাহ আরও বলেন 'সেদিন সকলেই আমার বিচার মেনে নেবে তাদের কৃতকর্মের দরুণ।' তাহলে স্পষ্ট বোঝা গেল আল্লাহ জানেন বলে আমরা খারাপ কাজ করিনা বরং আমরা যে খারাপ কাজ করি তাই আল্লাহ জানেন এমনকি তা লিখেও রেখেছেন বহু আগে আল্লাহর মহত্বের দরুণ।
৪়আবার আপনার মার মনে করেন ক্যানসার হয়েছে এখন একজন বিজ্ঞ ডাক্তার বললেন আর টাকা পয়সা খরচ করে লাভ নেই ভাই আর একমাস বাঁচবে বা ছয়মাস বাঁচবে।আপনি তাই করলেন এখন একমাস পর বা ছয় মাস পর ঠিকই আপনার মারা গেলেন এখন কি বলবেন ডাক্তারটা খারাপ নাকি বলবেন ডাক্তারটা খুব ভালো ডাক্তার ভাই ৩০দিন সময় দিয়েছিল ৩১ দিনও হয়নি ভাই বা ছয়মাস সময় দিয়েছিল সাতমাসও হয়নি ভাই।আর আপনি সবাইকে আরও বলবেন যাও ভাই এই ডাক্তারই সেরা।ঠিক তেমনই আল্লাহ সব জানেন এবং বলেন'দৃষ্টির সামনে কিংবা পিছনে যা কিছু রয়েছে সে সবই তিনি জানেন।' [সূরা আল বাকারাঃ২৫৫(আয়াতুল কুরসি)] তিনি সব জানেন দেখে কি আমরা তার অপ্রসংশা করব নাকি প্রসংশা করব? অবশ্যই তার প্রসংশা করব এবং তিনি সব জানেন বলেই আমার বিশ্বাস আরও দৃঢ় হয়েছে।
৫়আমরা তো পরীক্ষার্থী আর আমরা এটাও জানি না যে আমরা জান্নাতী না জাহান্নামী তাই আমাদের পরীক্ষায় পাস করার প্রস্তুতি নিতে হবে তাই আল্লাহ বলেন 'আমি জানি আর তোমরা জান না অতএব সৎকর্ম করে যাও'।তাই ঐ ছেলেটার মতো বাসায় না সময় নষ্ট করে 'কুরআন পড়তে হবে,হাদীস চর্চা করতে হবে এবং সেই জ্ঞান সালাতে,যাকাতে,সাওমে,হজ্জে প্রয়োগ করে খাতা ফুল ভরতে হবে যাতে ৩০দিন পারি এবং জাহান্নামের শাস্তি না ভোগ করতে হয়' নইলে ঐ ছেলের মতো অবস্থা হবে।
[আল্লাহর সাথে স্যারের বা ডাক্তারের তুলনা মানায় না,কিন্তু বুঝানোর জন্য অ্যাড করা হয়েছে]
বৃহস্পতিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬
যা ব্লগে,ফেসবুকে লিখতেন ব্লগার ওয়াশিকুর রহমান।
৩১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৪২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
এই হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত থাকার সন্দেহে দুজনকে আটক করেছে পুলিশ। পুলিশ বলছে, 'ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত দেবার কারণেই' ওয়াশিকুর রহমানকে হত্যা করার কথা বলেছে আটককৃত দু'জন।
ফেসবুক ও অন্যান্য কিছু বাংলা ব্লগসাইটে দেখা গেছে, ওয়াশিকুর রহমানের লেখালিখির অন্যতম একটি বিষয় ছিল ইসলামসহ নানা ধর্মের সমালোচনামূলক প্রসঙ্গ, এবং তার বিভিন্ন মন্তব্য নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে অন্য আরো অনেকের মধ্যে তুমুল বিতর্ক সৃষ্টি হতো।
ফেসবুকে ওয়াশিকুর রহমানের প্রোফাইলে নাম ছিল 'ওয়াশিকুর বাবু' । এ ছাড়া কয়েকটি ব্লগ সাইটে তিনি 'কুচ্ছিত হাঁসের ছানা', 'গন্ডমুর্খ', 'বোকা মানব' ইত্যাদি একাধিক নামে লিখতেন বলে জানা যাচ্ছে।
ফেসবুকে ওয়াশিকুর রহমানের প্রোফাইল
তর্কে বিতর্কে অংশগ্রহনকারীদের কারো কারো মতে মুক্তচিন্তা, সাম্প্রদায়িকতা, বিজ্ঞান, ধর্মীয় কুসংস্কার বা গোঁড়ামি - ইত্যাদি নানা বিষয়ে প্রায়ই লেখালিখি এবং তীক্ষ্ম মন্তব্য করতেন ওয়াশিকুর রহমান, আর অন্য পক্ষের মতে মুক্তচিন্তার খোলসে ইসলাম বিদ্বেষীতা, ধর্মীয় অনুভূতি আঘাত হানাই তার কাজ ছিল। ধর্মনিরপেক্ষতা কিংবা মুক্তবুদ্ধি চর্চা নয়, ইসলাম বিদ্বেষীতাই মূল্ লক্ষ্য ছিল ওয়াশিকুর রহমানের লেখায়।
এর আগে যে দুজন ব্লগার ইসলাম বিদ্বেষীতার কারণে ধারালো অস্ত্রধারীদের আক্রমণে নিহত হন - সেই রাজীব হায়দার বা 'থাবা বাবা' এবং গতমাসে নিহত ব্লগার-লেখক অভিজিৎ রাায় - এই দু'জনের মৃত্যুর পর তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে ফেসবুকে একাধিকবার মন্তব্য করেন ওয়াশিকুর।
তার সেই মন্তব্যগুলোর জবাবে আবার ক্রুদ্ধ প্রতিক্রিয়াও আসে ফেসবুকে অন্য কিছু ব্যবহারকারীর দিক থেকে।
ওয়াশিকুর হত্যার ঘটনায় পুলিশ দুজনকে আটক করেছে
তিনি 'এথিস্ট (নাস্তিক) বাংলাদেশ' এবং 'বাংলার শার্লি' (ফরাসী ম্যাগাজিন শার্লি এবদু) সহ বেশ কয়েকটি ফেসবুক গ্রপের সদস্য ছিলেন।
এ ছাড়া 'লজিক্যাল ফোরাম' নামের একটি অনলাইন ডিসকাশন ফোরামেরও সদস্য ছিলেন ওয়াশিকুর।
ব্লগঃ
তার ফেসবুকের প্রোফাইলের বিভিন্ন মন্তব্য এবং স্ট্যাটাস খুঁজলে পাওয়া যায়, ইসলাম বিদ্বেষী বিভিন্ন উস্কানি মূলক মন্তব্য। ধর্মনিরপেক্ষতা এবং ইসলাম বিদ্বেষীতার তফাৎ তার লেখায় খুব বেশি স্পষ্ট নয়।
গত ২৭ জুন ২০১৪ তে লিখেছেন
'যুদ্ধবাজ নেতা হতে চাও? হিটলারকে অনুসরন করো;
ধর্ষক হতে চাও? রাজাকারকে অনুসরন করো;
খুনী শাসক হতে চাও? জিয়াকে অনুসরন করো;
লম্পট হতে চাও? এরশাদকে অনুসরন করো;
শিশুকামী হতে চাও? মোল্লা-পাদ্রীকে অনুসরন করো;
সব একসাথে হতে চাও? নবীকে অনুসরন করো।'
২৭ মার্চ ২০১৫ লিখেছেন
'এক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজী মুমিনকে বললাম হাজার দশেক টাকা দিতে পারবে কিনা? ৬ মাসের মধ্যে টাকা তো শোধ দিবই উপরি হিসেবে তার যাবতীয় পাপ গ্রহন করবো আর নিজের একাউন্টে পুণ্যি থাকলে সব দিয়ে দিবো। মুমিন রাজি হলো না।
মুমিনদেরও আজকাল ঈমান নেই!'
১ মার্চ ২০১৫ লিখেছেন
'মেয়েরা পর্দা না করলে তো ধর্ষণ হবেই'
'লেখায় পর্দা না করলে তো কোপ খাবেই'
আপনি এই দুটি বাক্যের একটি সমর্থন করেন মানেই আপনি বলদা। আর আপনার এই বলদামিকে লাত্থি মেরে অনুভূতি নিহত করাই আমার লক্ষ্য।
খুন হওয়া ব্লগার ওয়াশিকুর (রহমান অথবা বাবু)-র সন্ধান বিস্তারিত দেখতে ক্লিক করুন বা সকল পোষ্টে যেতে এখানে ক্লিক করুন।
(আর আমি কিন্তু নাস্তিক নই মুসলিম সহীহ আকিদ্বার অনুসারী)
(এই হত্যাকে মুসলিম হিসেবে সমথর্ন করি না, সরকারের পদক্ষেপ নেওয়া উচিত ছিলো আগেই।আর নাস্তিক ভাইদের কাছে অনুরোধ করব ইনজয় করেন লাইফ অন্যের গডকে গালি দিয়েন না আপনাদের গডকে গালি দিলে কেমন কষ্ট লাগে তেমনই হিন্দু,মুসলিমের লাগে)
(সংকলিত)
!!''আজখুন হওয়া''!!মুক্তমনা ব্লগার অনন্ত বিজয় দাশ ফেসবুকে এবং ব্লগে যা লিখতেন এবং আমার দৃষ্টিভঙ্গি।
লিখেছেনঃ KING FAHIM (তারিখঃ মঙ্গলবার, ১২/০৫/২০১৫ - ২১:৪৮)


চিত্রঃ মৃত অনন্ত বিজয় দাশ।(সিলেট)
গতকাল তার পোস্টে অনন্ত লিখেছিলেন, “অভিজিৎ রায়কে যখন খুন করা হয়, অদূরেই পুলিশ দাঁড়িয়ে তামাশা দেখেছিল। খুনিরা নিশ্চিন্তে খুন করে চলে গেল। পরে পুলিশ বলে তাদের নাকি দায়িত্বে অবহেলা ছিল না। বড় জানতে ইচ্ছে করে তাদের দায়িত্বটা আসলে কি! ওয়াশিকুর রহমান বাবুকে যখন খুন করে খুনিরা পালিয়ে যাচ্ছিল তখনও কিন্তু পুলিশ দাঁড়িয়ে ছিল। কিন্তু পুলিশের কপাল খারাপ, তারা বলতে পারলো না--- এক্ষেত্রেও তাদের কোনো দায়িত্বে অবহেলা ছিল না। কারণ, লাবণ্য নামের তৃতীয় লিঙ্গের একজন মানবিক মানুষ খুনিদের ধরে ফেলেন। খুনিদের শ্রীঘরে পাঠিয়ে দেন”। [বিস্তারিত দেখতে ক্লিক করুন]
গত ২৬শে মার্চে স্বাধীনতা দিবসে অনন্ত বিজয় লিখেছিলেন, “সুপ্রিয় দেশবাসী, শুভ স্বাধীনতা দিবস! একসেপ্ট রিলিজিয়াস এন্ড কালচারাল মাইনোরিটিস্!”
সবাই পত্রিকায় লিখছে,টিভিতে দেখাচ্ছে যে,''অনন্ত বিজয় দাশ একজন বিজ্ঞান লেখক'' কিন্তু উনি যে ব্যাংকে চাকুরী করতেন এটা কেউ সঠিক ভাবে উপস্থাপন করছে না কারণ তরুণ সমাজকে বুঝাতে হবে বিজ্ঞানের বুদ্ধিজীবী ছিলেন তিনি, কিন্তু আসলে তো উনি একজন কমার্সের ছাত্র,গণ জাগরণ মন্ঞের কর্মী,মুক্তমনা ব্লগার,অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট বিশেষত ফেসবুকে। বিজ্ঞান আবার কই লিখলেন এবং কখন লিখলেন অথবা বিজ্ঞান শিখলেনইবা কোথায় ?? বিবেকের কাছে প্রশ্ন।
চিত্র: মিছিলের ব্যানারে লিখা আছে বিজ্ঞান লেখক আবার পাশেই লেখা আছে সমাজ কর্ম বিভাগের সাবেক ছাত্র। (কিভাবে সম্ভব সমাজের ছাত্র হয়ে বিজ্ঞান লেখেন)

নেপালের ভূমিকম্পের পর তার একটি পোস্ট ছিল, “কাঠমোল্লা টাইপের ধার্মিকদের কাছে খুব বেশি আশা করতে নেই। সেটা পাকিস্তানি মোল্লাই হোক, মার্কিন খ্রিস্টান মোল্লাই হোক আর ভারতীয় হিন্দু মোল্লাই হোক! দিনশেষে এরা সবাই এক গোয়ালের!”
২৮শে এপ্রিলের সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের পর তিনি লিখেছেন , “এলোমেলো করে দে মা, লুটেপুটে খাই! ইস! সোনার ছেলেরা বায়না ধরেছে, মা কি আর না-দিয়ে পারে!! বঙ্গে মোরা "নির্বাচন" করলেও আদতে এটা "ইলেকশন" নয়, "সিলেকশন"-ই হলো!...”

গত ৫ই মে তিনি লিখেছেন , “মনে হচ্ছে আল-কায়েদার সাথে আইএসের মাঠ দখলের লড়াই খুব শীঘ্রই। কেন জানি মনে হচ্ছে, এটা বাংলাদেশ ইস্যুতেই ঘটবে।...”
''কুরআনের আয়াত'' ব্যঙ্গ করে অনন্ত বিজয় দাশ লিখেছিলেন,''—তিনি সেই পুন্যময় সত্তা,যাঁর হাতে(রয়েছে আসমান-জমিনের যাবতীয়)ডিম্বের মালিকানা,এ উট-বিহঙ্গম ডিম্বের ওপর তিনিই একক মালিক,যিনি তোমাদের বাসস্থানের মঙ্গলার্থে ডিম্বাকৃতি রূপ দিয়েছেন,যাতে এর দ্বারা তোমাদের যাচাই করতে পারেন,তোমাদের মধ্যে কে বেশি অশ্বডিম্ব প্রসবন করতে পারো।বলো,তিনিই সর্বশক্তিমান,তিনিই এক আছাড়ে ডিম ভাঙতে পারেন।''
--(নিজস্ব বানানো সূরার নাম দিয়েছিলেন)আল বাঈজা,আয়াত ০-০০(September 8,2011)
সৌদি সরকার বাংলাদেশিদের জন্য ওমরাহ ভিসা বন্ধের পর ৮ই মে অনন্ত লিখেছেন , “ ওমরাহ হজে গিয়ে নাকি কিছু বাংলাদেশি আর দেশে ফিরেনি। সৌদি সরকার এজন্য খুব ক্ষিপ্ত। তারা এখন ওমরাহ হজের ভিসা ইস্যু করা বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশিদের জন্য পুরোপুরি। ভাবতেছি : --- সৌদি সরকারের এহেন সিদ্ধান্তে কারো ধর্মানুভূতি (বিশেষ করে হজানুভূতি) আহত হয়েছে কী?...”
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড: শফিউল ইসলামের প্রসঙ্গে ৯ইমে তার মন্তব্য ছিল, “ক্লাসে ছাত্রীদের নেকাবের (চেহারা ঢাকা) বিরুদ্ধে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. শফিউল ইসলাম যদি অবস্থান নিয়েও থাকেন, তাহলে তিনি হুবহু তাই করেছেন যা করেছেন মিশরের গ্র্যান্ড মুফতি ও বিশ্ব-মুসলিমের শিক্ষাকেন্দ্র আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যান্ড ইমাম ড: তানতাওয়ি।............”
''দুর্গা পূজার''সময় লিখেছিলেন,''অন্যান্য যে কোনো পূজার তুলনায় দূর্গা পূজায় খরচ অনেক বেশি। মূর্তির কাঠামো দিয়ে পূজা করলে নিম্নে আশি-নব্বই হাজার থেকে শুরু করে উপরে সাত-আট লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ করা হয় এই পূজায়। এবার সারা দেশে প্রায় ২৮ হাজারেরও বেশি পূজা মণ্ডপে দূর্গা পূজা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ।
এখন গড়ে যদি প্রতি মণ্ডবে 'দূর্গা পূজার' জন্য ব্যয় হয় ১ লক্ষ টাকা তবে আনুমানিক মোট ব্যয় হতে পারে ২৮০০০ × ১০০০০০ = ২৮00000000 মানে ২৮০ কোটি বা ২.৮ বিলিয়ন টাকা। বলতে গেলে বিনোদন-আমোদ ফূর্তি-উৎসব পালন করা ছাড়া এই টাকা খরচের ব্যবহারিক কোনো উপযোগিতা নেই।
বাংলাদেশর মত একটা গরিব দেশের সংখ্যালঘিষ্ঠ গরিব জনগোষ্ঠীর জন্য এই টাকা অবশ্যই বিশাল অংকের। এত বিরাট অংকের টাকা দিয়ে এভাবে মূর্তি বানিয়ে "জলে বিসর্জন" দেয়ার চাইতে পরিকল্পনামাফিক কমিউনিটির উন্নময়নমূলক (শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ সেবাখাতে) বিনিয়োগ ঢের বেশি কল্যাণমূলক ও প্রয়োজনীয় নয় কি?''
(সূত্র: বিবিসি এবং আমার রিসার্চ)
আমার কিছু কথাঃ আমি একজন আস্তিক এবং আমি মৌলবাদী নই।
১।ভাইবোনেরা যারা নাস্তিক আপনারা কেনই বা প্রকাশ করতে যান আপনার নিজস্ব বিশ্বাস বা মতবাদ যে, কোনো ইশ্বরই নাই কারণ তাদের বিশ্বাস এর প্রতি খুবই গভীর।
২।আপনারা নিজে নাস্তিক হলে ডোল বাজিয়ে অন্যের ইশ্বরকে,দেবদেবীকে,নবীকে গালি দেওয়ার কি দরকার।
৩।মনেমনে রাখলেই তো পারেন নিজের অন্তরের কথা,কারণ আপনারাও কখনই প্রমাণ করতে পারবেন না যে কোনো ইশ্বরই নেই।
৪।আপনার মা বাবাকে যদি কেউ গালি দেয় আপনার অনুভুতি কেমন হবে একটু তো বুঝুন।
৫।মৌলভী ভাইরা আপনারাতো জানেনই যে আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয় তাতে যদি কেউ না বিশ্বাস করে তাহলে তাদেরই ক্ষতি আর বললেই কি হবে যে নবী(সা) অচরিত্রবান আর তাতেই কি তিনি অচরিত্রবান হয়ে যাবেন কখনই না।
৬।মৌলভী ভাইরা তারা বলুক কানে নিবেন না কারণ এই নাস্তিক ভাইদের কেউ চিনতই না, আপনারা তাদের ফেমওয়াস করেন কিন্তু কেন।
৭।আপনারা আইনের আশ্রয়ও নিতে পারেন নিজেরাই করা ঠিক না ইসলামও সমর্থন দেয় না আমি নিজে আলেমদের থেকে শুনছি।
অনেক নাস্তিক ভাই বলবেন যে আমরাতো নবী(সা) কে গালি দেই না আরে আমি বলছি যে কিছু কিছু''উগ্রপন্থী নাস্তিক'' ভাইবোনরা আছে তারা গালি দেয়।যেমন আমার়কম ব্লগের উগ্র নাস্তিক তথাঃ ১।ফুলবানু আপু,২।কামাল০৩ ভাই,৩।যাযাবর ভাই,৪।মামুন ভাই।
ভাইবোনেরা সাবধানে লেইখেন আন্দাজি কটু মন্তব্য করে লাভ কি পান এইটা একটু বুঝান।
চিত্রঃ মৃত অনন্ত বিজয় দাশ।(সিলেট)
গতকাল তার পোস্টে অনন্ত লিখেছিলেন, “অভিজিৎ রায়কে যখন খুন করা হয়, অদূরেই পুলিশ দাঁড়িয়ে তামাশা দেখেছিল। খুনিরা নিশ্চিন্তে খুন করে চলে গেল। পরে পুলিশ বলে তাদের নাকি দায়িত্বে অবহেলা ছিল না। বড় জানতে ইচ্ছে করে তাদের দায়িত্বটা আসলে কি! ওয়াশিকুর রহমান বাবুকে যখন খুন করে খুনিরা পালিয়ে যাচ্ছিল তখনও কিন্তু পুলিশ দাঁড়িয়ে ছিল। কিন্তু পুলিশের কপাল খারাপ, তারা বলতে পারলো না--- এক্ষেত্রেও তাদের কোনো দায়িত্বে অবহেলা ছিল না। কারণ, লাবণ্য নামের তৃতীয় লিঙ্গের একজন মানবিক মানুষ খুনিদের ধরে ফেলেন। খুনিদের শ্রীঘরে পাঠিয়ে দেন”। [বিস্তারিত দেখতে ক্লিক করুন]
গত ২৬শে মার্চে স্বাধীনতা দিবসে অনন্ত বিজয় লিখেছিলেন, “সুপ্রিয় দেশবাসী, শুভ স্বাধীনতা দিবস! একসেপ্ট রিলিজিয়াস এন্ড কালচারাল মাইনোরিটিস্!”
সবাই পত্রিকায় লিখছে,টিভিতে দেখাচ্ছে যে,''অনন্ত বিজয় দাশ একজন বিজ্ঞান লেখক'' কিন্তু উনি যে ব্যাংকে চাকুরী করতেন এটা কেউ সঠিক ভাবে উপস্থাপন করছে না কারণ তরুণ সমাজকে বুঝাতে হবে বিজ্ঞানের বুদ্ধিজীবী ছিলেন তিনি, কিন্তু আসলে তো উনি একজন কমার্সের ছাত্র,গণ জাগরণ মন্ঞের কর্মী,মুক্তমনা ব্লগার,অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট বিশেষত ফেসবুকে। বিজ্ঞান আবার কই লিখলেন এবং কখন লিখলেন অথবা বিজ্ঞান শিখলেনইবা কোথায় ?? বিবেকের কাছে প্রশ্ন।
চিত্র: মিছিলের ব্যানারে লিখা আছে বিজ্ঞান লেখক আবার পাশেই লেখা আছে সমাজ কর্ম বিভাগের সাবেক ছাত্র। (কিভাবে সম্ভব সমাজের ছাত্র হয়ে বিজ্ঞান লেখেন)
আহ-হারে মিডিয়া সত্য প্রকাশ করুন সাথে থাকব।(ইনশাল্লাহ্)

নেপালের ভূমিকম্পের পর তার একটি পোস্ট ছিল, “কাঠমোল্লা টাইপের ধার্মিকদের কাছে খুব বেশি আশা করতে নেই। সেটা পাকিস্তানি মোল্লাই হোক, মার্কিন খ্রিস্টান মোল্লাই হোক আর ভারতীয় হিন্দু মোল্লাই হোক! দিনশেষে এরা সবাই এক গোয়ালের!”
২৮শে এপ্রিলের সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের পর তিনি লিখেছেন , “এলোমেলো করে দে মা, লুটেপুটে খাই! ইস! সোনার ছেলেরা বায়না ধরেছে, মা কি আর না-দিয়ে পারে!! বঙ্গে মোরা "নির্বাচন" করলেও আদতে এটা "ইলেকশন" নয়, "সিলেকশন"-ই হলো!...”
গত ৫ই মে তিনি লিখেছেন , “মনে হচ্ছে আল-কায়েদার সাথে আইএসের মাঠ দখলের লড়াই খুব শীঘ্রই। কেন জানি মনে হচ্ছে, এটা বাংলাদেশ ইস্যুতেই ঘটবে।...”
''কুরআনের আয়াত'' ব্যঙ্গ করে অনন্ত বিজয় দাশ লিখেছিলেন,''—তিনি সেই পুন্যময় সত্তা,যাঁর হাতে(রয়েছে আসমান-জমিনের যাবতীয়)ডিম্বের মালিকানা,এ উট-বিহঙ্গম ডিম্বের ওপর তিনিই একক মালিক,যিনি তোমাদের বাসস্থানের মঙ্গলার্থে ডিম্বাকৃতি রূপ দিয়েছেন,যাতে এর দ্বারা তোমাদের যাচাই করতে পারেন,তোমাদের মধ্যে কে বেশি অশ্বডিম্ব প্রসবন করতে পারো।বলো,তিনিই সর্বশক্তিমান,তিনিই এক আছাড়ে ডিম ভাঙতে পারেন।''
--(নিজস্ব বানানো সূরার নাম দিয়েছিলেন)আল বাঈজা,আয়াত ০-০০(September 8,2011)
সৌদি সরকার বাংলাদেশিদের জন্য ওমরাহ ভিসা বন্ধের পর ৮ই মে অনন্ত লিখেছেন , “ ওমরাহ হজে গিয়ে নাকি কিছু বাংলাদেশি আর দেশে ফিরেনি। সৌদি সরকার এজন্য খুব ক্ষিপ্ত। তারা এখন ওমরাহ হজের ভিসা ইস্যু করা বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশিদের জন্য পুরোপুরি। ভাবতেছি : --- সৌদি সরকারের এহেন সিদ্ধান্তে কারো ধর্মানুভূতি (বিশেষ করে হজানুভূতি) আহত হয়েছে কী?...”
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড: শফিউল ইসলামের প্রসঙ্গে ৯ইমে তার মন্তব্য ছিল, “ক্লাসে ছাত্রীদের নেকাবের (চেহারা ঢাকা) বিরুদ্ধে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. শফিউল ইসলাম যদি অবস্থান নিয়েও থাকেন, তাহলে তিনি হুবহু তাই করেছেন যা করেছেন মিশরের গ্র্যান্ড মুফতি ও বিশ্ব-মুসলিমের শিক্ষাকেন্দ্র আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যান্ড ইমাম ড: তানতাওয়ি।............”
''দুর্গা পূজার''সময় লিখেছিলেন,''অন্যান্য যে কোনো পূজার তুলনায় দূর্গা পূজায় খরচ অনেক বেশি। মূর্তির কাঠামো দিয়ে পূজা করলে নিম্নে আশি-নব্বই হাজার থেকে শুরু করে উপরে সাত-আট লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ করা হয় এই পূজায়। এবার সারা দেশে প্রায় ২৮ হাজারেরও বেশি পূজা মণ্ডপে দূর্গা পূজা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ।
এখন গড়ে যদি প্রতি মণ্ডবে 'দূর্গা পূজার' জন্য ব্যয় হয় ১ লক্ষ টাকা তবে আনুমানিক মোট ব্যয় হতে পারে ২৮০০০ × ১০০০০০ = ২৮00000000 মানে ২৮০ কোটি বা ২.৮ বিলিয়ন টাকা। বলতে গেলে বিনোদন-আমোদ ফূর্তি-উৎসব পালন করা ছাড়া এই টাকা খরচের ব্যবহারিক কোনো উপযোগিতা নেই।
বাংলাদেশর মত একটা গরিব দেশের সংখ্যালঘিষ্ঠ গরিব জনগোষ্ঠীর জন্য এই টাকা অবশ্যই বিশাল অংকের। এত বিরাট অংকের টাকা দিয়ে এভাবে মূর্তি বানিয়ে "জলে বিসর্জন" দেয়ার চাইতে পরিকল্পনামাফিক কমিউনিটির উন্নময়নমূলক (শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ সেবাখাতে) বিনিয়োগ ঢের বেশি কল্যাণমূলক ও প্রয়োজনীয় নয় কি?''
(সূত্র: বিবিসি এবং আমার রিসার্চ)
আমার কিছু কথাঃ আমি একজন আস্তিক এবং আমি মৌলবাদী নই।
১।ভাইবোনেরা যারা নাস্তিক আপনারা কেনই বা প্রকাশ করতে যান আপনার নিজস্ব বিশ্বাস বা মতবাদ যে, কোনো ইশ্বরই নাই কারণ তাদের বিশ্বাস এর প্রতি খুবই গভীর।
২।আপনারা নিজে নাস্তিক হলে ডোল বাজিয়ে অন্যের ইশ্বরকে,দেবদেবীকে,নবীকে গালি দেওয়ার কি দরকার।
৩।মনেমনে রাখলেই তো পারেন নিজের অন্তরের কথা,কারণ আপনারাও কখনই প্রমাণ করতে পারবেন না যে কোনো ইশ্বরই নেই।
৪।আপনার মা বাবাকে যদি কেউ গালি দেয় আপনার অনুভুতি কেমন হবে একটু তো বুঝুন।
৫।মৌলভী ভাইরা আপনারাতো জানেনই যে আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয় তাতে যদি কেউ না বিশ্বাস করে তাহলে তাদেরই ক্ষতি আর বললেই কি হবে যে নবী(সা) অচরিত্রবান আর তাতেই কি তিনি অচরিত্রবান হয়ে যাবেন কখনই না।
৬।মৌলভী ভাইরা তারা বলুক কানে নিবেন না কারণ এই নাস্তিক ভাইদের কেউ চিনতই না, আপনারা তাদের ফেমওয়াস করেন কিন্তু কেন।
৭।আপনারা আইনের আশ্রয়ও নিতে পারেন নিজেরাই করা ঠিক না ইসলামও সমর্থন দেয় না আমি নিজে আলেমদের থেকে শুনছি।
অনেক নাস্তিক ভাই বলবেন যে আমরাতো নবী(সা) কে গালি দেই না আরে আমি বলছি যে কিছু কিছু''উগ্রপন্থী নাস্তিক'' ভাইবোনরা আছে তারা গালি দেয়।যেমন আমার়কম ব্লগের উগ্র নাস্তিক তথাঃ ১।ফুলবানু আপু,২।কামাল০৩ ভাই,৩।যাযাবর ভাই,৪।মামুন ভাই।
ভাইবোনেরা সাবধানে লেইখেন আন্দাজি কটু মন্তব্য করে লাভ কি পান এইটা একটু বুঝান।
সত্য কথা বললেইতো দোষ হয়তো এইলেখাটা ব্লগের এডমিন ডিলিট করবেন তাই আমি আবার বলছি আমি একজন আস্তিক এবং আমি মৌলবাদী উগ্রনই।
- ক্যাটেগরি:
- আস্তিকতা ,
- শাহবাগ প্রজন্ম চত্বর ,
- যুদ্ধাপরাধ ,
- ব্লগপোস্ট ,
- খবর ,
- আমারব্লগ ডট কম ,
- আইন ,
- নাস্তিকতা ,
- বাংলা ব্লগ ,
- বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ,
- ক্যাচাল ,
- ধর্ম ,
- মানবতা
যারা নাস্তিকদের সাথে বেশি তর্ক বিতর্ক করতে চায় তাদের জন্য এই পোষ্টঃ
লিখেছেনঃ KING FAHIM (তারিখঃ রবিবার, ১২/০৪/২০১৫ - ২০:৫২)
আপনাদের তর্ক বিতর্ক করার সুবিদার্থেঃ
কুরআনের পেইড অ্যাপস ফ্রীতে নিচে এতে বাংলাসহ সকল ভাষায় কুরআন অনূদিত আছে।আপননি জার্মান ইটালিয়ান ভাষাও পড়তে ও শিখতে পারবেন এর মাধ্যমে যেমন ''Lis Namen denies haren'' জার্মান ভাষা এর অর্থ ''পড় তোমার রবের নামে''।এরকম আরও ইন্টারেস্টিং জিনিস পাবেন এই পেইড অ্যাপস এ যা আমি প্রথমে ডাউনলোড করে আপলোড করেছি এবং আপনাদের ফ্রীতে ডাউনলোড করার সুযোগ দিচ্ছি(অনেকে হয়ত পদ্ধতি জানেন)।
একটি হাদীস অ্যাপস ফ্রীতে নিচে এতে সকল হাদীস রয়েছে যেমন বুখারী,মুসলিম,আবু দাউদ সার্চ ইন্জিনও রয়েছে আরও বেশ কিছু বইও রয়েছে যেমন কেয়ামতের আলামত,সহীহ নামাজের পদ্ধতি ইত্যাদি।
১ঃঅ্যান্ড্রয়েডের পেইড কুরআন অ্যাপস ফ্রীতে পেতে (এখানে ক্লিক করুন) এবং
২ঃঅ্যান্ড্রয়েডের অ্যাপস বাংলা সকল হাদীস ফ্রীতে পেতে (এখানে ক্লিক করুন) অথবা ভাইয়েরা বাজার থেকে কিনে কুরআন এর বাংলা অনুবাদ পড়ুন আর ওযু জরুরী নয় কুরআন স্পর্শ করতে কিন্তু আপনি ওযু করলে, না করব না, যেভাবেই হোক পড়েন।
ট্যাগঃ #নাস্তিকদের সাথে তর্ক, #নাস্তিকদেরকে দাঁত ভাঙ্গা জবাব, #নাস্তিকদের সাথে তর্ক করার মূলনীতি, #মুসলিমদের আশার বাণী,#কাফের অবিশ্বাসীদের পরিণাম, #নাস্তিকদের পরিচয়, #নাস্তিকদের সাথে বিতর্ক, #নাস্তিকের সাথে তর্ক জয়ের পদ্ধতি, #নাস্তিকদের তর্কে জয়ী হওয়া, #নাস্তিকদের বোকা বানানো, #নাস্তীদের হারানো, #ইসলামী যুক্তিবিদ্যা, #যুক্তিদিয়ে নাস্তিকের হারানো, #নাস্তিকদের সঙ্গে বাহাস, #বহাস, #বহাসের জেতার পদ্ধতি।
আল্লাহ বলেনঃ ''আর কোরআনের মাধ্যমে তোমাদের প্রতি এই হুকুম জারি করে দিয়েছেন যে, যখন আল্লাহ তা’ আলার আয়াতসমূহের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপন ও বিদ্রুপ হতে শুনবে, তখন তোমরা তাদের সাথে বসবে না, যতক্ষণ না তারা প্রসঙ্গান্তরে চলে যায়। তা না হলে তোমরাও তাদেরই মত হয়ে যাবে। আল্লাহ দোযখের মাঝে মুনাফেক ও কাফেরদেরকে একই জায়গায় সমবেত করবেন।''[আন নিসা ১৪০]
অর্থাৎ নাস্তিকদের সকল কথা শুনা যাবে না এবং সকল কথার জবাব দেওয়ারও প্রয়োজন নেই কারণ আপনি নিজে জবাবে ব্যর্থ হলে (যদিও অন্য মুসলিম বা আলেমরা উত্তর জানেন) তখন নিজেকেও নাস্তিক বানাতে পারেন বা বিভ্রান্তে পরতে পারেন । যদিও আল্লাহ অন্যত্র বলেনঃ ''আপন পালনকর্তার পথের প্রতি আহবান করুন জ্ঞানের কথা বুঝিয়ে ও উপদেশ শুনিয়ে উত্তমরূপে এবং তাদের সাথে বিতর্ক করুন পছন্দ যুক্ত পন্থায়। নিশ্চয় আপনার পালনকর্তাই ঐ ব্যক্তি সম্পর্কে বিশেষ ভাবে জ্ঞাত রয়েছেন, যে তাঁর পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে পড়েছে এবং তিনিই ভাল জানেন তাদেরকে, যারা সঠিক পথে আছে।''[নাহল ১২৫] তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে তর্ক করতে হবে।
তিনি আরও বলেনঃ
''নিশ্চিতই যারা অবিশ্বাসী কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি সতর্ক করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না।তারা বধির, মূক ও অন্ধ। সুতরাং তারা ফিরে আসবে না।''[সুরা বাকারা ৬-১৮] অর্থ্যাৎ একদুইবার বলার পরে ইমান না আনলে আর আমাদের দোষ নেই আল্লাহই ভালো জানেন।
তিনি আরও উল্লেখ করেনঃ
''যারা অবিশ্বাসী তারা বিশ্বাসীদেরকে উপহাস করত(দুনিয়াতে)। যারা অবিশ্বাসী,তারা যখন তাদের পরিবার-পরিজনের কাছে ফিরত, তখনও হাসাহাসি করে ফিরত।আর যখন তারা বিশ্বাসীদেরকে দেখত, তখন বলত, নিশ্চয় এরা বিভ্রান্ত।অথচ তারা বিশ্বাসীদের তত্ত্বাবধায়করূপে প্রেরিত হয়নি। আজ (হাশরে) যারা বিশ্বাসী, তারা কাফেরদেরকে উপহাস করছে।সিংহাসনে বসে, তাদেরকে অবলোকন করছে,অবিশ্বাসীরা যা করত, তার প্রতিফল পেয়েছে তো?'' [সুরা আল মুতাফ্ফিফীন ২৮-৩৬]
অর্থ্যাৎ তাদের যত ইচ্ছা উপহাস করতে দিন হাশরে আমরা তা ফেরত নিব(ইনশাল্লাহ)। ভাই আমি ভয় করছি নাস্তিকদের সাথে কথা বলতে বলতে আপনার ইমান না হরণ হয় তাই তাদের সকল কমেন্টের রিপ্লাই দিয়েন না যে গুলো আপনি ভালো উত্তর দিতে পারবেন তা ব্যাতীত(আল্লাহু আলম)। আরও ভালোভাবে ও বিস্তারিতভাবে বুঝতে মুফতি মেনক 'ইন্টারন্যাশনাল মুফতি' তার এই সম্পর্কে লেকচার শুনতে পারেন লিংকঃ
অর্থাৎ নাস্তিকদের সকল কথা শুনা যাবে না এবং সকল কথার জবাব দেওয়ারও প্রয়োজন নেই কারণ আপনি নিজে জবাবে ব্যর্থ হলে (যদিও অন্য মুসলিম বা আলেমরা উত্তর জানেন) তখন নিজেকেও নাস্তিক বানাতে পারেন বা বিভ্রান্তে পরতে পারেন । যদিও আল্লাহ অন্যত্র বলেনঃ ''আপন পালনকর্তার পথের প্রতি আহবান করুন জ্ঞানের কথা বুঝিয়ে ও উপদেশ শুনিয়ে উত্তমরূপে এবং তাদের সাথে বিতর্ক করুন পছন্দ যুক্ত পন্থায়। নিশ্চয় আপনার পালনকর্তাই ঐ ব্যক্তি সম্পর্কে বিশেষ ভাবে জ্ঞাত রয়েছেন, যে তাঁর পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে পড়েছে এবং তিনিই ভাল জানেন তাদেরকে, যারা সঠিক পথে আছে।''[নাহল ১২৫] তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে তর্ক করতে হবে।
তিনি আরও বলেনঃ
''নিশ্চিতই যারা অবিশ্বাসী কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি সতর্ক করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না।তারা বধির, মূক ও অন্ধ। সুতরাং তারা ফিরে আসবে না।''[সুরা বাকারা ৬-১৮] অর্থ্যাৎ একদুইবার বলার পরে ইমান না আনলে আর আমাদের দোষ নেই আল্লাহই ভালো জানেন।
তিনি আরও উল্লেখ করেনঃ
''যারা অবিশ্বাসী তারা বিশ্বাসীদেরকে উপহাস করত(দুনিয়াতে)। যারা অবিশ্বাসী,তারা যখন তাদের পরিবার-পরিজনের কাছে ফিরত, তখনও হাসাহাসি করে ফিরত।আর যখন তারা বিশ্বাসীদেরকে দেখত, তখন বলত, নিশ্চয় এরা বিভ্রান্ত।অথচ তারা বিশ্বাসীদের তত্ত্বাবধায়করূপে প্রেরিত হয়নি। আজ (হাশরে) যারা বিশ্বাসী, তারা কাফেরদেরকে উপহাস করছে।সিংহাসনে বসে, তাদেরকে অবলোকন করছে,অবিশ্বাসীরা যা করত, তার প্রতিফল পেয়েছে তো?'' [সুরা আল মুতাফ্ফিফীন ২৮-৩৬]
অর্থ্যাৎ তাদের যত ইচ্ছা উপহাস করতে দিন হাশরে আমরা তা ফেরত নিব(ইনশাল্লাহ)। ভাই আমি ভয় করছি নাস্তিকদের সাথে কথা বলতে বলতে আপনার ইমান না হরণ হয় তাই তাদের সকল কমেন্টের রিপ্লাই দিয়েন না যে গুলো আপনি ভালো উত্তর দিতে পারবেন তা ব্যাতীত(আল্লাহু আলম)। আরও ভালোভাবে ও বিস্তারিতভাবে বুঝতে মুফতি মেনক 'ইন্টারন্যাশনাল মুফতি' তার এই সম্পর্কে লেকচার শুনতে পারেন লিংকঃ
আপনাদের তর্ক বিতর্ক করার সুবিদার্থেঃ
কুরআনের পেইড অ্যাপস ফ্রীতে নিচে এতে বাংলাসহ সকল ভাষায় কুরআন অনূদিত আছে।আপননি জার্মান ইটালিয়ান ভাষাও পড়তে ও শিখতে পারবেন এর মাধ্যমে যেমন ''Lis Namen denies haren'' জার্মান ভাষা এর অর্থ ''পড় তোমার রবের নামে''।এরকম আরও ইন্টারেস্টিং জিনিস পাবেন এই পেইড অ্যাপস এ যা আমি প্রথমে ডাউনলোড করে আপলোড করেছি এবং আপনাদের ফ্রীতে ডাউনলোড করার সুযোগ দিচ্ছি(অনেকে হয়ত পদ্ধতি জানেন)।
একটি হাদীস অ্যাপস ফ্রীতে নিচে এতে সকল হাদীস রয়েছে যেমন বুখারী,মুসলিম,আবু দাউদ সার্চ ইন্জিনও রয়েছে আরও বেশ কিছু বইও রয়েছে যেমন কেয়ামতের আলামত,সহীহ নামাজের পদ্ধতি ইত্যাদি।
১ঃঅ্যান্ড্রয়েডের পেইড কুরআন অ্যাপস ফ্রীতে পেতে (এখানে ক্লিক করুন) এবং
২ঃঅ্যান্ড্রয়েডের অ্যাপস বাংলা সকল হাদীস ফ্রীতে পেতে (এখানে ক্লিক করুন) অথবা ভাইয়েরা বাজার থেকে কিনে কুরআন এর বাংলা অনুবাদ পড়ুন আর ওযু জরুরী নয় কুরআন স্পর্শ করতে কিন্তু আপনি ওযু করলে, না করব না, যেভাবেই হোক পড়েন।
ট্যাগঃ #নাস্তিকদের সাথে তর্ক, #নাস্তিকদেরকে দাঁত ভাঙ্গা জবাব, #নাস্তিকদের সাথে তর্ক করার মূলনীতি, #মুসলিমদের আশার বাণী,#কাফের অবিশ্বাসীদের পরিণাম, #নাস্তিকদের পরিচয়, #নাস্তিকদের সাথে বিতর্ক, #নাস্তিকের সাথে তর্ক জয়ের পদ্ধতি, #নাস্তিকদের তর্কে জয়ী হওয়া, #নাস্তিকদের বোকা বানানো, #নাস্তীদের হারানো, #ইসলামী যুক্তিবিদ্যা, #যুক্তিদিয়ে নাস্তিকের হারানো, #নাস্তিকদের সঙ্গে বাহাস, #বহাস, #বহাসের জেতার পদ্ধতি।
ব্লগের একজন নাস্তিক ভাই(ইমরান মন্ডল!)এর প্রশ্নের জবাবে(প্রশ্নঃ আদমকে না হয় পথভ্রষ্ট করলো ইবলিশ, তাহলে ইবলিশকে পথভ্রষ্ট করলো কে?
লিখেছেনঃ KING FAHIM (তারিখঃ বৃহঃ, ১৬/০৪/২০১৫ - ২১:৪৮)
বাকিটুকু নিম্নেঃ
আর যদি...... না জেনে হলে বা ভুল করে দিয়ে থাকেন তা হলে তিনি কি সবজান্তা? আর যদি তিনি পথ ভ্রষ্ট হবার জ্ঞান না দিয়ে থাকেন তা হলে ইবলিশ কি ভাবে পথভ্রষ্ট হল?
@ভাই ইমরান মন্ডল!
আপনার প্রশ্নের উত্তর দেওয়া তো খুবই সহজ।আপনি আপনার ব্লগে লিখেছেন আপনি নাকি সাইন্স ভালোবাসেন তাহলে যখন আপনি যখন M.C.Q পরীক্ষা দিতেন তখন স্যার তো জেনে শুনেই আপনাকে তিনটি ভুল উত্তর এবং একটি সঠিক উত্তর দিয়ে চারটি অপশন দিতেন যাতে আপনাকে পরীক্ষা করতে পারেন আপনি সঠিকটা দাগান নাকি না এতে আপনি কি বলবেন যে স্যার কেনো ভুল উত্তর গুলো দিয়েছিলেন যখন জানেনই এগুলো ভুল।আর যে বেশি সঠিক উত্তর দিতে পারবে সেই তো স্যারের কাছে প্রিয় হবেন এবং ১ম হলে তো পুরষ্কার ও রয়েছে। ঠিক তেমনই আল্লাহর কাছে তাই তিনি বলেনঃ
'তিনি সৃষ্টি করেছেন মরণ ও জীবন, যাতে তোমাদেরকে পরীক্ষা করেন যে-কে তোমাদের মধ্যে কর্মে শ্রেষ্ঠ? তিনি পরাক্রমশালী, ক্ষমাময়।' [সূরা আল মূলকঃ২]
পরীক্ষার সিলে বাস ও দিয়েছেনঃ
'এবং অবশ্যই আমি তোমাদেরকে পরীক্ষা করব কিছুটা ভয়, ক্ষুধা, জান ও মালের(আর্থিক) ক্ষতি ও ফল-ফসল নষ্ট করার মাধ্যমে। তবে সুসংবাদ দাও ধৈর্য ধারণকারীদের।' [[সূরা আল বাকারাঃ১৫৫] এবং'তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি তো কেবল পরীক্ষাস্বরূপ। আর আল্লাহর কাছে রয়েছে মহাপুরস্কার।' [সূরা আত তাগাবুনঃ১৫]
আবার,
একজন ডাক্তার যখন ক্যান্সার রোগীকে বলেন আপনি অমুক বছর অমুক মাসে মারা যাবেন যদি তাই হয় আপনি বলেন ডাক্তারটা জ্ঞানী আর যদি না মারা যায় তাহলে বলেন ডাক্তারটা ভুয়া।আর আল্লাহ তো মহাজ্ঞানী তাই তিনি বলেন:
'আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন উপাস্য নেই, তিনি জীবিত, সবকিছুর ধারক। তাঁকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না এবং নিদ্রাও নয়। আসমান ও যমীনে যা কিছু রয়েছে, সবই তাঁর। কে আছ এমন, যে সুপারিশ করবে তাঁর কাছে তাঁর অনুমতি ব্যাতীত? বস্তুত দৃষ্টির সামনে কিংবা পিছনে যা কিছু রয়েছে তার সবই তিনি জানেন।' [সূরা আল বাকারাঃ২৫৫(আয়াতুল কুরসি)] তাঁর জ্ঞানসীমা থেকে তারা কোন কিছুকেই পরিবেষ্টিত করতে পারে না, কিন্তু যতটুকু তিনি ইচ্ছা করেন। তাঁর সিংহাসন সমস্ত আসমান ও যমীনকে পরিবেষ্টিত করে আছে। আর সেগুলোকে ধারণ করা তাঁর পক্ষে কঠিন নয়। তিনিই সর্বোচ্চ এবং সর্বাপেক্ষা মহান।' আর এভাবে বেশিরভাগ স্যাররাও মুখ দেখেই বলতে পারেন কে পরীক্ষায় পাশ করবে আর কে ফেল করবে।
আপনারা সকলেই মুক্তমন ও যুক্তি দিয়ে উপোরোক্ত ভাবুন দেখবেন সত্য বেরিয়ে আসবে।
বাংলার লোকদের ইসলামে কম জ্ঞান হওয়ায় যে (@ইমরান মন্ডল!) বাংলা কুরআন সম্পপূর্ণ পড়েই নাই নাম শুনে হিন্দু মনে হচ্ছে সে আসছে আল্লাহর ভুল ধরতে(আউযুবিল্লাহ)।ভাই আপনি আগে সম্পপূর্ণ কুরআন পড়ুন বাংলায়, অ্যাপস থেকে ডাউনলোড করতে পারেন আমার প্রিয় একটি অ্যাপসের লিন্ক দেই তার বানানো অ্যাপসটা আমারও খুব ভালোলেগেছে।
১ঃঅ্যান্ড্রয়েডের পেইড কুরআন অ্যাপস ফ্রীতে পেতে (এখানে ক্লিক করুন) এবং
২ঃঅ্যান্ড্রয়েডের অ্যাপস বাংলা সকল হাদীস ফ্রীতে পেতে (এখানে ক্লিক করুন) অথবা ভাইয়েরা বাজার থেকে কিনে কুরআন এর বাংলা অনুবাদ পড়ুন আর ওযু জরুরী নয় কুরআন কিন্তু আপনি ওযু করলে, না করব না, যেভাবেই হোক পড়েন। তাহলে নাস্তিক দের কাছে ধরা খাবেন না উল্টো অ্যানসার দিতে পারবেন।
সকল পোষ্টে যেতে এখানে ক্লিক করুন
[আল্লাহর সাথে স্যারের,ডাক্তারের তুলনা মানায় না,কিন্তু বুঝানোর জন্য অ্যাড করা হয়েছে]
[{(কপিপেষ্ট করে কুরআন ও হাদীসের বিকৃতিকর কমেন্ট করবেন না আগে সম্পূর্ণ কুরআন পড়ুন নিজ ভাষায়)}]
@ইমরান মন্ডল! প্রশ্ন করে নিজেই আবার উত্তর দিয়েছেন (ক্লিক) অথবা নিম্নেঃ
আল্লাহ তা'আলা ইবলিশের এই অহংকারবোধ সম্পর্কে আগে থেকেই জানতেন। এজন্য আল্লাহ বলেছেন, '... এবং তোমরা যা ব্যক্ত করো বা গোপন রাখো, আমি তাও জানি..." [সূরা আল-বাক্বারাহঃ ৩৩]
যদি কেউ বলে পথভ্রষ্ট হতে প্রভাবকের প্রয়োজন নেই।
তাহলে কি দ্বারায় আল্লা নিজেই জেনে বুঝে তাকে সেই জ্ঞান বা বুদ্ধি দিয়েছেন এবং তিনি তো সব কিছুই জানেন এবং নিয়ন্ত্রন করেন।
অর্থাৎ ইবলিশ কে কি তিনি সেই জ্ঞান বুদ্ধি দিয়ে তৈরি করেছেন যে পথভ্রষ্ট হতে পারে? যদি তিনি জেনে বুঝে দেন তাহলে তার ইবলিশের পাপের সাজা কেন? আর যদি......
বাকিটুকু নিম্নেঃ
আর যদি...... না জেনে হলে বা ভুল করে দিয়ে থাকেন তা হলে তিনি কি সবজান্তা? আর যদি তিনি পথ ভ্রষ্ট হবার জ্ঞান না দিয়ে থাকেন তা হলে ইবলিশ কি ভাবে পথভ্রষ্ট হল?
@ভাই ইমরান মন্ডল!
আপনার প্রশ্নের উত্তর দেওয়া তো খুবই সহজ।আপনি আপনার ব্লগে লিখেছেন আপনি নাকি সাইন্স ভালোবাসেন তাহলে যখন আপনি যখন M.C.Q পরীক্ষা দিতেন তখন স্যার তো জেনে শুনেই আপনাকে তিনটি ভুল উত্তর এবং একটি সঠিক উত্তর দিয়ে চারটি অপশন দিতেন যাতে আপনাকে পরীক্ষা করতে পারেন আপনি সঠিকটা দাগান নাকি না এতে আপনি কি বলবেন যে স্যার কেনো ভুল উত্তর গুলো দিয়েছিলেন যখন জানেনই এগুলো ভুল।আর যে বেশি সঠিক উত্তর দিতে পারবে সেই তো স্যারের কাছে প্রিয় হবেন এবং ১ম হলে তো পুরষ্কার ও রয়েছে। ঠিক তেমনই আল্লাহর কাছে তাই তিনি বলেনঃ
'তিনি সৃষ্টি করেছেন মরণ ও জীবন, যাতে তোমাদেরকে পরীক্ষা করেন যে-কে তোমাদের মধ্যে কর্মে শ্রেষ্ঠ? তিনি পরাক্রমশালী, ক্ষমাময়।' [সূরা আল মূলকঃ২]
পরীক্ষার সিলে বাস ও দিয়েছেনঃ
'এবং অবশ্যই আমি তোমাদেরকে পরীক্ষা করব কিছুটা ভয়, ক্ষুধা, জান ও মালের(আর্থিক) ক্ষতি ও ফল-ফসল নষ্ট করার মাধ্যমে। তবে সুসংবাদ দাও ধৈর্য ধারণকারীদের।' [[সূরা আল বাকারাঃ১৫৫] এবং'তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি তো কেবল পরীক্ষাস্বরূপ। আর আল্লাহর কাছে রয়েছে মহাপুরস্কার।' [সূরা আত তাগাবুনঃ১৫]
আবার,
একজন ডাক্তার যখন ক্যান্সার রোগীকে বলেন আপনি অমুক বছর অমুক মাসে মারা যাবেন যদি তাই হয় আপনি বলেন ডাক্তারটা জ্ঞানী আর যদি না মারা যায় তাহলে বলেন ডাক্তারটা ভুয়া।আর আল্লাহ তো মহাজ্ঞানী তাই তিনি বলেন:
'আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন উপাস্য নেই, তিনি জীবিত, সবকিছুর ধারক। তাঁকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না এবং নিদ্রাও নয়। আসমান ও যমীনে যা কিছু রয়েছে, সবই তাঁর। কে আছ এমন, যে সুপারিশ করবে তাঁর কাছে তাঁর অনুমতি ব্যাতীত? বস্তুত দৃষ্টির সামনে কিংবা পিছনে যা কিছু রয়েছে তার সবই তিনি জানেন।' [সূরা আল বাকারাঃ২৫৫(আয়াতুল কুরসি)] তাঁর জ্ঞানসীমা থেকে তারা কোন কিছুকেই পরিবেষ্টিত করতে পারে না, কিন্তু যতটুকু তিনি ইচ্ছা করেন। তাঁর সিংহাসন সমস্ত আসমান ও যমীনকে পরিবেষ্টিত করে আছে। আর সেগুলোকে ধারণ করা তাঁর পক্ষে কঠিন নয়। তিনিই সর্বোচ্চ এবং সর্বাপেক্ষা মহান।' আর এভাবে বেশিরভাগ স্যাররাও মুখ দেখেই বলতে পারেন কে পরীক্ষায় পাশ করবে আর কে ফেল করবে।
আপনারা সকলেই মুক্তমন ও যুক্তি দিয়ে উপোরোক্ত ভাবুন দেখবেন সত্য বেরিয়ে আসবে।
বাংলার লোকদের ইসলামে কম জ্ঞান হওয়ায় যে (@ইমরান মন্ডল!) বাংলা কুরআন সম্পপূর্ণ পড়েই নাই নাম শুনে হিন্দু মনে হচ্ছে সে আসছে আল্লাহর ভুল ধরতে(আউযুবিল্লাহ)।ভাই আপনি আগে সম্পপূর্ণ কুরআন পড়ুন বাংলায়, অ্যাপস থেকে ডাউনলোড করতে পারেন আমার প্রিয় একটি অ্যাপসের লিন্ক দেই তার বানানো অ্যাপসটা আমারও খুব ভালোলেগেছে।
১ঃঅ্যান্ড্রয়েডের পেইড কুরআন অ্যাপস ফ্রীতে পেতে (এখানে ক্লিক করুন) এবং
২ঃঅ্যান্ড্রয়েডের অ্যাপস বাংলা সকল হাদীস ফ্রীতে পেতে (এখানে ক্লিক করুন) অথবা ভাইয়েরা বাজার থেকে কিনে কুরআন এর বাংলা অনুবাদ পড়ুন আর ওযু জরুরী নয় কুরআন কিন্তু আপনি ওযু করলে, না করব না, যেভাবেই হোক পড়েন। তাহলে নাস্তিক দের কাছে ধরা খাবেন না উল্টো অ্যানসার দিতে পারবেন।
সকল পোষ্টে যেতে এখানে ক্লিক করুন
[আল্লাহর সাথে স্যারের,ডাক্তারের তুলনা মানায় না,কিন্তু বুঝানোর জন্য অ্যাড করা হয়েছে]
[{(কপিপেষ্ট করে কুরআন ও হাদীসের বিকৃতিকর কমেন্ট করবেন না আগে সম্পূর্ণ কুরআন পড়ুন নিজ ভাষায়)}]
- ক্যাটেগরি:
- আস্তিকতা ,
- আমারব্লগ ডট কম ,
- নাস্তিকতা ,
- ধর্ম
অনেকদিন পর আমারব্লগ.কম ব্লগের নাস্তিক ব্লগার 'যাযাবর'(নিক) এর হাদীস বিকৃতির জবাবে।
লিখেছেনঃ KING FAHIM (তারিখঃ শনিবার, ২৫/০৪/২০১৫ - ১৩:৪০)
উক্তি করেছেন (লিংক) অথবা নিম্নে দেখুনঃ
King Fahim, একটি হাহা হাদাীস শুনবেন কি?
বুখারী: ভলিউম ৪, বই ৫৪, নম্বর ৪২১
মাওলানা আজিজুল হকের অনুবাদ (৬.১৯১৭)
আবুজর গেফারী (রাঃ) বর্ণনা করিয়াছেন:
একদা আমি সূর্য অস্ত যাওয়াকালে হযরত রসুলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহে অসাল্লামের সংগে মসজিদে ছিলাম। হযরত (দঃ) আমাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, হে আবুজর! জান কি, সূর্য্য কোথায় যাইতেছে? আমি আরজ করিলাম, একমাত্র আল্লাহ এবং আল্লার রসুলই তাহা জানেন। হযরত (দঃ) বলিলেন, সূর্য চলিতে চলিতে আরশের নীচে যাইয়া সেজ্দা করিবে এবং (সম্মুখপানে চলিয়া উদিত হওয়ার) অনুমতি প্রার্থনা করিবে। তাহাকে অনুমতি দেওয়া হইবে। কিন্তু এমন একটি দিন নিশ্চয় আসিবে যে দিন সে এইরূপ সেজদা কবুল হইবে না (তথা তাহার সেজদার উদ্দেশ্য পূরণ করা হইবে না)।
উত্তরঃ
প্রশ্নটা শুনে চমকে উঠাই স্বাভাবিক।
কিন্তু উক্ত নাস্তিক এখানে ভুল অর্থ ও ব্যাখ্যা করেছে।
আমি মূল আরবী থেকে অনুবাদ করার চেষ্টা করছি।
[সহীহ বুখারী, খন্ড-৬, অধ্যায়-৬০, হাদীস নং-৩২৬]
'' হযরত আবু যার (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা রাসুল (সঃ) সূর্যাস্তের সময় (সন্ধ্যার সময়) আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন,
হে আবু যার ! তুমি কি জান সূর্য কোথায় যাচ্ছে (বা যাবে)? তিনি [আবু যার] বললেন, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুল অধিক ভাল জানেন ।তিনি [রসুল (সঃ)] বললেন, সূর্য যাচ্ছে যতক্ষন না এটি আল্লাহর আরশের নীচে এসে প্রনত হয় বা ধরাশয়ী হয়। [এরপর তিনি কুরআনের এই আয়াতটি উল্লেখ করেন]যেমন আল্লাহ বলেছেন, 'আর সূর্য তাঁর জন্য নির্ধারিত পথে ধাবিত হয়।এটা মহাপরাক্রমশালী ও মহাজ্ঞানী আল্লাহর সুনির্ধারিত ব্যবস্থা।'[সূরা ইয়াসীন,সূরা নং-৩৬ আয়াত-৩৮] "
[সহীহ বুখারী, খন্ড-৪, অধ্যায়-৫৪, হাদীস নং-৪২১]
'' হযরত আবু যার (রাঃ) বলেন, একদা রাসুল (সঃ) সূর্যাস্তের সময় (সন্ধ্যার সময়) আমাকে বললেন, তুমি কি জান সূর্য কোথায় যাচ্ছে বা যাবে? তিনি [আবু যার] বললেন, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুল অধিক ভাল জানেন ।তিনি [রসুল (সঃ)] বললেন, নিশ্চয়ই সূর্য যাচ্ছে যতক্ষন না এটি আল্লাহর আরশের নীচে এসে প্রনত হয় বা ধরাশয়ী হয়।অতপর সে অনুমতি চায় এবং অনুমতি দেয়া হয়।এমন একদিন সময় আসবে, যেদিন সে প্রনত হবে কিন্তু তা কবুল করা হবেনা এবং সে অনুমতি চাইবে কিন্তু তা দেয়া হবে না । তাকে বলা হবে, যে পথে এসেছে সে পথে ফিরে যাও । তারপর সে যে দিকে গমন করছিল ষে দিক থেকে আগমন করবে। [এরপর তিনি কুরআনের এই আয়াতটি উল্লেখ করেন] যেমন আল্লাহ বলেছেন, 'আর সূর্য তাঁর জন্য নির্ধারিত পথে ধাবিত হয়।এটা মহাপরাক্রমশালী ও মহাজ্ঞানী আল্লাহর সুনির্ধারিত ব্যবস্থা।'[সূরা ইয়াসীন,সূরা নং-৩৬ আয়াত-৩৮]
[ এখানে,
قل النبى لابى ذر (কলান নাবিয়ু লিআবি যর)-নবী(সঃ) আবু যর (রাঃ)কে বললেন
حين غربت الشمس (হীনা গরাবাতিস শামস)- সূর্যাস্তের সময়ে তথা সন্ধ্যার সময়ে
ا تدرى (আ তাদরি)-তুমি কি জান
اين تذهب (আয়না তাযহাবু)-ষে কোথায় যাচ্ছে বা যাবে ]
এই হাদিস দুটিতে “রাত্রিবেলা, সারা রাত ধরে, ইবাদত-বন্দেগী, ভোরবেলা”- এইসব শব্দের কোন উল্লেখ নেই।
হাদিসের ব্যাখ্যাঃ
আমরা জানি, সূর্য সৌরজগতকে সঙ্গে নিয়ে spiral পথে ছায়াপথের মধ্য দিয়ে গমন করছে।
এর পথের নাম “The Milky Way” ।
এই পথে সূর্য প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ২৩০ কিমি বেগে ধাবিত হচ্ছে এবং একটি পূর্ণ চক্র সম্পাদন করতে প্রায় ২৩ কোটি বছর প্রয়োজন ।
এভাবে সূর্য Hercules (Constellation)-এর অভ্যন্তরের একটি নির্দিষ্ট বিন্দুর দিকে ধাবিত হচ্ছে।
সুতরাং অত্র হাদিসে এটারই ইঙ্গিত করা হয়েছে।
আর এই প্রশ্ন উনিই প্রথম করেন নি ৬০এর দশক থেকে এটা বিকৃত করা হচ্ছে মদীনা ইউনিভার্সিটি এগুলো জমা রেখে ১০ বছর আগেই আর আমার কাছে সংগৃহীত আছে ১ বছর ধরে এসব বিকৃত কুরআন হাদীসের জবাব আর এই পরজীবী আউটডেটেট তোতাপাখি #'যাযাবর' এখন ওগুলো শুধু কপিপেষ্ট করছে আর পারবেই বা কি কপিপেষ্ট ছাড়া নিজে তো কুরআন হাদীস বাংলায় অনুবাদ কখনও পড়েই নাই।
যদি আরও বিস্তারিত জানতে চানঃ (ক্লিক)
তাই ভাইয়েরা আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ নাস্তিক হোন বা আস্তিক মুসলিম কি হিন্দু প্লিজঃ
[{(কপিপেষ্ট করে কুরআন ও হাদীসের বিকৃতিকর কমেন্ট করবেন না আগে সম্পূর্ণ কুরআন পড়ুন নিজ ভাষায়)}]
আপনাদের সুবিধার্থেঃ
১ঃঅ্যান্ড্রয়েডের পেইড কুরআন অ্যাপস ফ্রীতে পেতে (এখানে ক্লিক করুন) এবং
২ঃঅ্যান্ড্রয়েডের অ্যাপস বাংলা সকল হাদীস ফ্রীতে পেতে (এখানে ক্লিক করুন) অথবা ভাইয়েরা বাজার থেকে কিনে কুরআন এর বাংলা অনুবাদ পড়ুন আর ওযু জরুরী নয় কুরআন স্পর্শ করতে কিন্তু আপনি ওযু করলে, না করব না, যেভাবেই হোক পড়েন।
এই হাদিস নিয়ে প্রচুর অপপ্রচার করছে অতি পুরাতন পরজীবী খালাত ভাই খ্যাত নাস্তিকগণ। তারা হাদিসটাতো বুঝেইনা বরং বোঝার চেষ্টাটাও করেনা। কেবল প্রশ্ন করেই চলে, প্রশ্ন করাটাতেই তারা পৈশাচিক আনন্দ খুজে পায়।
এই হাদিস নিয়ে তারা বলার চেষ্টা করে এখানে নাকি বলা হয়েছে সুর্যাস্তের সময় সুর্য আড়শের নিচে সেজদা দেয়, সারারাত সেখানে ইবাদত বন্দেগী করে। ভোরে উদিত হওয়ার অনুমতি চায় এবং তাকে অনুমতি দেওয়া হয়।তারা যে স্পষ্ট ভ্রান্তিবশত এ মন্তব্য করে তা বোঝা যায় হাদিসের বর্ণনাকারীকে আবু যর না বলে আবু যার বলে উচ্চারন করার মাধ্যমে।বিভিন্ন ইংলিশ ব্লগ থেকে কপি পেস্ট এবং অনুবাদ করার মাধ্যমে তাদের এই অবস্থা। কোনদিনও তারা হাদিসটা খুলে দেখেছে কিনা তাও সন্দেহ আছে আমার।
যাইহোক তাদের এইসব অপপ্রচারের উত্তর দেয়া এবং সমুচিত জবাব দেয়া আমাদের কর্তব্য। তাদের এই প্রশ্নের উত্তর আমাদের অনেকভাই অনেকভাবেই তাদের দিয়েছেন, এমনকি আমিও প্রায় চার-পাচজনকে দিয়েছি। কিন্ত তারপরও তারা একই প্রশ্ন উত্থাপন করতে থাকে। আমাদের ভাইয়েরা যাতে এই প্রশ্নের উত্তরটা দিতে গিয়ে কোনরুপ দিধাদ্বন্দে না ভোগে সে জন্যই আমার আজকের এই ছোট্টপ্রয়াশ।
King Fahim, একটি হাহা হাদাীস শুনবেন কি?
বুখারী: ভলিউম ৪, বই ৫৪, নম্বর ৪২১
মাওলানা আজিজুল হকের অনুবাদ (৬.১৯১৭)
আবুজর গেফারী (রাঃ) বর্ণনা করিয়াছেন:
একদা আমি সূর্য অস্ত যাওয়াকালে হযরত রসুলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহে অসাল্লামের সংগে মসজিদে ছিলাম। হযরত (দঃ) আমাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, হে আবুজর! জান কি, সূর্য্য কোথায় যাইতেছে? আমি আরজ করিলাম, একমাত্র আল্লাহ এবং আল্লার রসুলই তাহা জানেন। হযরত (দঃ) বলিলেন, সূর্য চলিতে চলিতে আরশের নীচে যাইয়া সেজ্দা করিবে এবং (সম্মুখপানে চলিয়া উদিত হওয়ার) অনুমতি প্রার্থনা করিবে। তাহাকে অনুমতি দেওয়া হইবে। কিন্তু এমন একটি দিন নিশ্চয় আসিবে যে দিন সে এইরূপ সেজদা কবুল হইবে না (তথা তাহার সেজদার উদ্দেশ্য পূরণ করা হইবে না)।
উত্তরঃ
প্রশ্নটা শুনে চমকে উঠাই স্বাভাবিক।
কিন্তু উক্ত নাস্তিক এখানে ভুল অর্থ ও ব্যাখ্যা করেছে।
আমি মূল আরবী থেকে অনুবাদ করার চেষ্টা করছি।
[সহীহ বুখারী, খন্ড-৬, অধ্যায়-৬০, হাদীস নং-৩২৬]
'' হযরত আবু যার (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা রাসুল (সঃ) সূর্যাস্তের সময় (সন্ধ্যার সময়) আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন,
হে আবু যার ! তুমি কি জান সূর্য কোথায় যাচ্ছে (বা যাবে)? তিনি [আবু যার] বললেন, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুল অধিক ভাল জানেন ।তিনি [রসুল (সঃ)] বললেন, সূর্য যাচ্ছে যতক্ষন না এটি আল্লাহর আরশের নীচে এসে প্রনত হয় বা ধরাশয়ী হয়। [এরপর তিনি কুরআনের এই আয়াতটি উল্লেখ করেন]যেমন আল্লাহ বলেছেন, 'আর সূর্য তাঁর জন্য নির্ধারিত পথে ধাবিত হয়।এটা মহাপরাক্রমশালী ও মহাজ্ঞানী আল্লাহর সুনির্ধারিত ব্যবস্থা।'[সূরা ইয়াসীন,সূরা নং-৩৬ আয়াত-৩৮] "
[সহীহ বুখারী, খন্ড-৪, অধ্যায়-৫৪, হাদীস নং-৪২১]
'' হযরত আবু যার (রাঃ) বলেন, একদা রাসুল (সঃ) সূর্যাস্তের সময় (সন্ধ্যার সময়) আমাকে বললেন, তুমি কি জান সূর্য কোথায় যাচ্ছে বা যাবে? তিনি [আবু যার] বললেন, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুল অধিক ভাল জানেন ।তিনি [রসুল (সঃ)] বললেন, নিশ্চয়ই সূর্য যাচ্ছে যতক্ষন না এটি আল্লাহর আরশের নীচে এসে প্রনত হয় বা ধরাশয়ী হয়।অতপর সে অনুমতি চায় এবং অনুমতি দেয়া হয়।এমন একদিন সময় আসবে, যেদিন সে প্রনত হবে কিন্তু তা কবুল করা হবেনা এবং সে অনুমতি চাইবে কিন্তু তা দেয়া হবে না । তাকে বলা হবে, যে পথে এসেছে সে পথে ফিরে যাও । তারপর সে যে দিকে গমন করছিল ষে দিক থেকে আগমন করবে। [এরপর তিনি কুরআনের এই আয়াতটি উল্লেখ করেন] যেমন আল্লাহ বলেছেন, 'আর সূর্য তাঁর জন্য নির্ধারিত পথে ধাবিত হয়।এটা মহাপরাক্রমশালী ও মহাজ্ঞানী আল্লাহর সুনির্ধারিত ব্যবস্থা।'[সূরা ইয়াসীন,সূরা নং-৩৬ আয়াত-৩৮]
[ এখানে,
قل النبى لابى ذر (কলান নাবিয়ু লিআবি যর)-নবী(সঃ) আবু যর (রাঃ)কে বললেন
حين غربت الشمس (হীনা গরাবাতিস শামস)- সূর্যাস্তের সময়ে তথা সন্ধ্যার সময়ে
ا تدرى (আ তাদরি)-তুমি কি জান
اين تذهب (আয়না তাযহাবু)-ষে কোথায় যাচ্ছে বা যাবে ]
এই হাদিস দুটিতে “রাত্রিবেলা, সারা রাত ধরে, ইবাদত-বন্দেগী, ভোরবেলা”- এইসব শব্দের কোন উল্লেখ নেই।
হাদিসের ব্যাখ্যাঃ
আমরা জানি, সূর্য সৌরজগতকে সঙ্গে নিয়ে spiral পথে ছায়াপথের মধ্য দিয়ে গমন করছে।
এর পথের নাম “The Milky Way” ।
এই পথে সূর্য প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ২৩০ কিমি বেগে ধাবিত হচ্ছে এবং একটি পূর্ণ চক্র সম্পাদন করতে প্রায় ২৩ কোটি বছর প্রয়োজন ।
এভাবে সূর্য Hercules (Constellation)-এর অভ্যন্তরের একটি নির্দিষ্ট বিন্দুর দিকে ধাবিত হচ্ছে।
সুতরাং অত্র হাদিসে এটারই ইঙ্গিত করা হয়েছে।
আর এই প্রশ্ন উনিই প্রথম করেন নি ৬০এর দশক থেকে এটা বিকৃত করা হচ্ছে মদীনা ইউনিভার্সিটি এগুলো জমা রেখে ১০ বছর আগেই আর আমার কাছে সংগৃহীত আছে ১ বছর ধরে এসব বিকৃত কুরআন হাদীসের জবাব আর এই পরজীবী আউটডেটেট তোতাপাখি #'যাযাবর' এখন ওগুলো শুধু কপিপেষ্ট করছে আর পারবেই বা কি কপিপেষ্ট ছাড়া নিজে তো কুরআন হাদীস বাংলায় অনুবাদ কখনও পড়েই নাই।
যদি আরও বিস্তারিত জানতে চানঃ (ক্লিক)
তাই ভাইয়েরা আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ নাস্তিক হোন বা আস্তিক মুসলিম কি হিন্দু প্লিজঃ
[{(কপিপেষ্ট করে কুরআন ও হাদীসের বিকৃতিকর কমেন্ট করবেন না আগে সম্পূর্ণ কুরআন পড়ুন নিজ ভাষায়)}]
আপনাদের সুবিধার্থেঃ
১ঃঅ্যান্ড্রয়েডের পেইড কুরআন অ্যাপস ফ্রীতে পেতে (এখানে ক্লিক করুন) এবং
২ঃঅ্যান্ড্রয়েডের অ্যাপস বাংলা সকল হাদীস ফ্রীতে পেতে (এখানে ক্লিক করুন) অথবা ভাইয়েরা বাজার থেকে কিনে কুরআন এর বাংলা অনুবাদ পড়ুন আর ওযু জরুরী নয় কুরআন স্পর্শ করতে কিন্তু আপনি ওযু করলে, না করব না, যেভাবেই হোক পড়েন।
এই হাদিস নিয়ে প্রচুর অপপ্রচার করছে অতি পুরাতন পরজীবী খালাত ভাই খ্যাত নাস্তিকগণ। তারা হাদিসটাতো বুঝেইনা বরং বোঝার চেষ্টাটাও করেনা। কেবল প্রশ্ন করেই চলে, প্রশ্ন করাটাতেই তারা পৈশাচিক আনন্দ খুজে পায়।
এই হাদিস নিয়ে তারা বলার চেষ্টা করে এখানে নাকি বলা হয়েছে সুর্যাস্তের সময় সুর্য আড়শের নিচে সেজদা দেয়, সারারাত সেখানে ইবাদত বন্দেগী করে। ভোরে উদিত হওয়ার অনুমতি চায় এবং তাকে অনুমতি দেওয়া হয়।তারা যে স্পষ্ট ভ্রান্তিবশত এ মন্তব্য করে তা বোঝা যায় হাদিসের বর্ণনাকারীকে আবু যর না বলে আবু যার বলে উচ্চারন করার মাধ্যমে।বিভিন্ন ইংলিশ ব্লগ থেকে কপি পেস্ট এবং অনুবাদ করার মাধ্যমে তাদের এই অবস্থা। কোনদিনও তারা হাদিসটা খুলে দেখেছে কিনা তাও সন্দেহ আছে আমার।
যাইহোক তাদের এইসব অপপ্রচারের উত্তর দেয়া এবং সমুচিত জবাব দেয়া আমাদের কর্তব্য। তাদের এই প্রশ্নের উত্তর আমাদের অনেকভাই অনেকভাবেই তাদের দিয়েছেন, এমনকি আমিও প্রায় চার-পাচজনকে দিয়েছি। কিন্ত তারপরও তারা একই প্রশ্ন উত্থাপন করতে থাকে। আমাদের ভাইয়েরা যাতে এই প্রশ্নের উত্তরটা দিতে গিয়ে কোনরুপ দিধাদ্বন্দে না ভোগে সে জন্যই আমার আজকের এই ছোট্টপ্রয়াশ।
বুধবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬
বৌদ্ধধর্ম থেকে তিনজনের ইসলাম ধর্ম গ্রহণ এবং নাস্তিক ''কামাল০৩''(নিক) এর জবাবে।
প্রথম অভিযোগ এবং তিনজন বৌদ্ধের মুসলিম হওয়াঃ

# কামাল০৩
কে বলল প্রমাণ করুন যে, নিজের ইচ্ছায় এবং ইসলামি ধর্ম-দর্শনে মুগ্ধ হয়ে কনভার্ট হয় না? যদি প্রমাণ দিতে না পারেন তাহলে নিজের নিজস্ব বক্তব্য লজিক ছাড়া বলবেন না। আর না পড়ে অজ্ঞ থাকবেন না। আমাদের মোহাম্মদপুরের বাইতুস সালাম মসজিদে আমার সামনে এই শুক্রবার তিনজন বৌদ্ধ থেকে মুসলিম হইছে তা
কুরআন পড়ে এবং ইসলামি ধর্ম-দর্শনে মুগ্ধ হয়েই কনভার্ট হয়েছে এজন্য কেউ তাদের কোনো অর্থ বা ভয়
দেখানো হয়নি কিন্তু তারা যদি খ্রিষ্টান হতো তাহলে চট্রগ্রামে তাদের ভাতা ব্যবস্থা করত ব্রাদাররা এবং তাদের সেন্ট জোসেফ এবং নটরডেম এর মত বিখ্যাত কলেজেও চাকরির সুযোগ পেত অতি বেতনের যদিও তা কেরানির কিন্তু তারা বুঝেছে দুনিয়া নয় আখেরাতে জান্নাতই চাই।

# কামাল০৩
কে বলল প্রমাণ করুন যে, নিজের ইচ্ছায় এবং ইসলামি ধর্ম-দর্শনে মুগ্ধ হয়ে কনভার্ট হয় না? যদি প্রমাণ দিতে না পারেন তাহলে নিজের নিজস্ব বক্তব্য লজিক ছাড়া বলবেন না। আর না পড়ে অজ্ঞ থাকবেন না। আমাদের মোহাম্মদপুরের বাইতুস সালাম মসজিদে আমার সামনে এই শুক্রবার তিনজন বৌদ্ধ থেকে মুসলিম হইছে তা
কুরআন পড়ে এবং ইসলামি ধর্ম-দর্শনে মুগ্ধ হয়েই কনভার্ট হয়েছে এজন্য কেউ তাদের কোনো অর্থ বা ভয়
দেখানো হয়নি কিন্তু তারা যদি খ্রিষ্টান হতো তাহলে চট্রগ্রামে তাদের ভাতা ব্যবস্থা করত ব্রাদাররা এবং তাদের সেন্ট জোসেফ এবং নটরডেম এর মত বিখ্যাত কলেজেও চাকরির সুযোগ পেত অতি বেতনের যদিও তা কেরানির কিন্তু তারা বুঝেছে দুনিয়া নয় আখেরাতে জান্নাতই চাই।
চিত্রঃ তিনজন কনভার্টেট/রিভার্টেট মুসলিম।তাদের সকলে আমি সহ অভিনন্দন এবং কোলাকোলি করার সময় নিজহাতে তোলা কিছু ছবি।
তারা ইসলামে অনুপ্রাণিতই হয়েছেন দুনিয়া নয় আখেরাত চেয়েছেন আল্লাহ তাদের কবুল করুন আমীন।
দ্বিতীয় অভিযোগ এবং তা খন্ডনঃ

# কামাল০৩
ভাই আপনাকে কে বলল যে ইসলাম আগে ছিল না।ছিল ঠিকই কিন্তু তখনকার লোকেরাই শরীয়তে হ্রাস বৃদ্ধি করে বিকৃত করেছিল আর নবী(সা) এর স্ত্রী খাদীজার আপন চাচা তৎকালীন একত্ববাদী খ্রিষ্টে বিশ্বাসী ছিলেন তিনিই তো প্রথম মুহাম্মদ(সা) এর কাছে যে ফেরেশতা আসত তা যে জিব্রাইল এবং মূসা(আ) কাছেও জিব্রাইল আসেন এমনকি এর ভবিষৎ বাণীও তৎকালীন প্রায় অবিকৃত ইনজিল দ্বারা দেন। আর নবী(সা) ও সেই জাহেলী বর্বর যুগেই অত্যন্ত সুচরিত্রের লোক ছিলেন এবং চরম সত্যবাদী আমানতদারও ছিলেন নইলে খাদীজা(রা)র কোন ঠেকা বাজছিল কর্মচারীকে বিয়ে করার আর খাদীজা(রা) তার চরিত্রের পরীক্ষাও নিয়েছেন ক্রিতদাসদ্বারা এটা সবাই জানেই যে সেই ইসলামের শত্রু আবু জাহেলও ওহীর পূর্বে মুহাম্মদ(সা) কে ''আল-আমীন'' ''আল-সাদিক'' বলে ডাকত এবং টাকাও জমা রাখত যা মক্কায় হিজরতের সময় আলী কে ঘরে রেখে যান মুহাম্মদ(সা) তা ফেরত দেয়ার জন্য এমন দয়ার চিহ্ন খুবই বিরল নেই ই বলতে গেলে। এত সত্যবাদী লোক চল্লিশ বছর পর্যন্ত কোনো মিথ্যা বলে নি তারপরেই একেবারে চরম মির্থুক হয়েযাবেন এটা হতেপারে না আর তিনি নবুয়াতের কথা বলায় তো তাকে তায়েফে এমন মাইর দিছে তা ভাবতেও খারাপ লাগে এই ওহীর সত্যতা বলায় প্রত্যেকেই কষ্টের সম্মুখীন হয়েছে কেউ দুনিয়ায় আত্বিক শান্তি ছাড়া কিছু পায়নি কিন্তু মৃত্যুর পর তাঁরা জান্নাতের অধিকারী হবেন।(ইনশাল্লাহ)
(সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৪৫৯০) আর কুরআনেও আল্লাহ ওহীর মাধ্যমে বলেনঃ
''অতঃপর আপনার প্রতি প্রত্যাদেশ প্রেরণ করেছি যে, ইব্রাহীমের দ্বীন অনুসরণ করুন, যিনি একনিষ্ঠ ছিলেন এবং শিরককারীদের অন্তর্ভূক্ত ছিলেন না।নিশ্চয় ইব্রাহীম ছিলেন এক সম্প্রদায়ের প্রতীক, সবকিছু থেকে মুখ ফিরিয়ে এক আল্লাহরই অনুগত এবং তিনি শেরককারীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন না।ইব্রাহীমের ধর্ম থেকে কে মুখ ফেরায়? কিন্তু সে ব্যক্তি, যে নিজেকে বোকা প্রতিপন্ন করে। নিশ্চয়ই আমি তাকে পৃথিবীতে মনোনীত করেছি এবং সে পরকালে সৎকর্মশীলদের অন্তর্ভুক্ত।তোমরা কি উপস্থিত ছিলে, যখন ইয়াকুবের মৃত্যু নিকটবর্তী হয়? যখন সে সন্তানদের বললঃ আমার পর তোমরা কার এবাদত করবে? তারা বললো, আমরা তোমার পিতৃ-পুরুৌষ ইব্রাহীম, ইসমাঈল ও ইসহাকের উপাস্যের এবাদত করব। তিনি একক উপাস্য।ইব্রাহীম ইহুদী ছিলেন না এবং নাসারাও ছিলেন না, কিক্তু তিনি ছিলেন ‘হানীফ’ অর্থাৎ, সব মিথ্যা ধর্মের প্রতি বিমুখ এবং আত্নসমর্পণকারী(মুসলিম), এবং তিনি মুশরিক ছিলেন না।তারা বলে, তোমরা ইহুদী অথবা খ্রীষ্টান হয়ে যাও, তবেই সুপথ পাবে। আপনি বলুন, কখনই নয়; বরং আমরা ইব্রাহীমের ধর্মে আছি যাতে বক্রতা নেই। সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না।
তোমরা বল, আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহর উপর এবং যা অবতীর্ণ হয়েছে আমাদের প্রতি এবং যা অবতীর্ণ হয়েছে ইব্রাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকুব এবং তদীয় বংশধরের প্রতি এবং মূসা, ঈসা, অন্যান্য নবীকে পালনকর্তার পক্ষ থেকে যা দান করা হয়েছে, তৎসমুদয়ের উপর। আমরা তাদের মধ্যে পার্থক্য করি না। আমরা তাঁরই আনুগত্যকারী।''(কুরআন)
Hear, O Israel: The LORD our God, the LORD is one.Love the LORD your God with all your heart and with all your soul and with all your strength.(বাইবেল)
অথবা তোমরা কি বলছ যে, নিশ্চয়ই ইব্রাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকুব (আঃ) ও তাদের সন্তানগন ইহুদী অথবা খ্রীষ্টান ছিলেন? আপনি বলে দিন, তোমরা বেশী জান, না আল্লাহ বেশী জানেন?হে আহলে কিতাবগণ! কেন তোমরা ইব্রাহীমের বিষয়ে বাদানুবাদ কর? অথচ তওরাত ও ইঞ্জিল তাঁর পরেই নাযিল হয়েছে। তোমরা কি বুঝ না?বল, ‘আল্লাহ সত্য বলেছেন। এখন সবাই ইব্রাহীমের ধর্মের অনুগত হয়ে যাও, যিনি ছিলেন একনিষ্ঠ ভাবে সত্যধর্মের অনুসারী। তিনি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন না।(কুরআন)
বলুন, তিনি আল্লাহ এক ও একক, তিনি অমুখাপেক্ষী ,তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং কেউ তাকে জন্ম দেয়নি এবং তার সমতুল্য কেউ নেই।(কুরআন)
আরও বিস্তরিত জানতে দেখুনঃ https://www.amarblog.com/King-Fahim/posts/185151
তবুও অনেক অবিশ্বাসী এখনও বিশ্বাসী হবে না কারণ আল্লাহই তাদের দিয়ে জাহান্নাম পূর্ণ করবেন আর এখন যে তারা আমাদের উপহাস করছে সেদিন রোজ হাশরে পাই পাই শোধ নিব দেখে নিয়েন।(ইনশাল্লাহ্)
আপনাদের নাস্তিকদের সাথে তর্ক বিতর্ক করার সুবিদার্থেঃ
কুরআনের পেইড অ্যাপস ফ্রীতে নিচে এতে বাংলাসহ সকল ভাষায় কুরআন অনূদিত আছে।আপননি জার্মান ইটালিয়ান ভাষাও পড়তে ও শিখতে পারবেন এর মাধ্যমে যেমন ''Lis Namen denies haren'' জার্মান ভাষা এর অর্থ ''পড় তোমার রবের নামে''।এরকম আরও ইন্টারেস্টিং জিনিস পাবেন এই পেইড অ্যাপস এ যা আমি প্রথমে ডাউনলোড করে আপলোড করেছি এবং আপনাদের ফ্রীতে ডাউনলোড করার সুযোগ দিচ্ছি(অনেকে হয়ত পদ্ধতি জানেন)।
একটি হাদীস অ্যাপস ফ্রীতে নিচে এতে সকল হাদীস রয়েছে যেমন বুখারী,মুসলিম,আবু দাউদ সার্চ ইন্জিনও রয়েছে আরও বেশ কিছু বইও রয়েছে যেমন কেয়ামতের আলামত,সহীহ নামাজের পদ্ধতি ইত্যাদি।
১ঃঅ্যান্ড্রয়েডের পেইড কুরআন অ্যাপস ফ্রীতে পেতে (এখানে ক্লিক করুন) এবং
২ঃঅ্যান্ড্রয়েডের অ্যাপস বাংলা সকল হাদীস ফ্রীতে পেতে (এখানে ক্লিক করুন) অথবা ভাইয়েরা বাজার থেকে কিনে কুরআন এর বাংলা অনুবাদ পড়ুন আর ওযু জরুরী নয় কুরআন স্পর্শ করতে কিন্তু আপনি ওযু করলে, না করব না, যেভাবেই হোক পড়েন।
ট্যাগসমূহঃ #ইসলামগ্রহণ, #মুসলমান হওয়া, #বৌদ্ধ থেকে মুসলিম, #নওমুসলিম, #বৌদ্ধধর্ম থেকে ইসলামগ্রহণ, #পরিবারের ইসলামগ্রহণ,;
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)