লিখেছেনঃ KING FAHIM (তারিখঃ মঙ্গলবার, ১২/০৫/২০১৫ - ২১:৪৮)
চিত্রঃ মৃত অনন্ত বিজয় দাশ।(সিলেট)
গতকাল তার পোস্টে অনন্ত লিখেছিলেন, “অভিজিৎ রায়কে যখন খুন করা হয়, অদূরেই পুলিশ দাঁড়িয়ে তামাশা দেখেছিল। খুনিরা নিশ্চিন্তে খুন করে চলে গেল। পরে পুলিশ বলে তাদের নাকি দায়িত্বে অবহেলা ছিল না। বড় জানতে ইচ্ছে করে তাদের দায়িত্বটা আসলে কি! ওয়াশিকুর রহমান বাবুকে যখন খুন করে খুনিরা পালিয়ে যাচ্ছিল তখনও কিন্তু পুলিশ দাঁড়িয়ে ছিল। কিন্তু পুলিশের কপাল খারাপ, তারা বলতে পারলো না--- এক্ষেত্রেও তাদের কোনো দায়িত্বে অবহেলা ছিল না। কারণ, লাবণ্য নামের তৃতীয় লিঙ্গের একজন মানবিক মানুষ খুনিদের ধরে ফেলেন। খুনিদের শ্রীঘরে পাঠিয়ে দেন”। [বিস্তারিত দেখতে ক্লিক করুন]
গত ২৬শে মার্চে স্বাধীনতা দিবসে অনন্ত বিজয় লিখেছিলেন, “সুপ্রিয় দেশবাসী, শুভ স্বাধীনতা দিবস! একসেপ্ট রিলিজিয়াস এন্ড কালচারাল মাইনোরিটিস্!”
সবাই পত্রিকায় লিখছে,টিভিতে দেখাচ্ছে যে,''অনন্ত বিজয় দাশ একজন বিজ্ঞান লেখক'' কিন্তু উনি যে ব্যাংকে চাকুরী করতেন এটা কেউ সঠিক ভাবে উপস্থাপন করছে না কারণ তরুণ সমাজকে বুঝাতে হবে বিজ্ঞানের বুদ্ধিজীবী ছিলেন তিনি, কিন্তু আসলে তো উনি একজন কমার্সের ছাত্র,গণ জাগরণ মন্ঞের কর্মী,মুক্তমনা ব্লগার,অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট বিশেষত ফেসবুকে। বিজ্ঞান আবার কই লিখলেন এবং কখন লিখলেন অথবা বিজ্ঞান শিখলেনইবা কোথায় ?? বিবেকের কাছে প্রশ্ন।
চিত্র: মিছিলের ব্যানারে লিখা আছে বিজ্ঞান লেখক আবার পাশেই লেখা আছে সমাজ কর্ম বিভাগের সাবেক ছাত্র। (কিভাবে সম্ভব সমাজের ছাত্র হয়ে বিজ্ঞান লেখেন)
নেপালের ভূমিকম্পের পর তার একটি পোস্ট ছিল, “কাঠমোল্লা টাইপের ধার্মিকদের কাছে খুব বেশি আশা করতে নেই। সেটা পাকিস্তানি মোল্লাই হোক, মার্কিন খ্রিস্টান মোল্লাই হোক আর ভারতীয় হিন্দু মোল্লাই হোক! দিনশেষে এরা সবাই এক গোয়ালের!”
২৮শে এপ্রিলের সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের পর তিনি লিখেছেন , “এলোমেলো করে দে মা, লুটেপুটে খাই! ইস! সোনার ছেলেরা বায়না ধরেছে, মা কি আর না-দিয়ে পারে!! বঙ্গে মোরা "নির্বাচন" করলেও আদতে এটা "ইলেকশন" নয়, "সিলেকশন"-ই হলো!...”
গত ৫ই মে তিনি লিখেছেন , “মনে হচ্ছে আল-কায়েদার সাথে আইএসের মাঠ দখলের লড়াই খুব শীঘ্রই। কেন জানি মনে হচ্ছে, এটা বাংলাদেশ ইস্যুতেই ঘটবে।...”
''কুরআনের আয়াত'' ব্যঙ্গ করে অনন্ত বিজয় দাশ লিখেছিলেন,''—তিনি সেই পুন্যময় সত্তা,যাঁর হাতে(রয়েছে আসমান-জমিনের যাবতীয়)ডিম্বের মালিকানা,এ উট-বিহঙ্গম ডিম্বের ওপর তিনিই একক মালিক,যিনি তোমাদের বাসস্থানের মঙ্গলার্থে ডিম্বাকৃতি রূপ দিয়েছেন,যাতে এর দ্বারা তোমাদের যাচাই করতে পারেন,তোমাদের মধ্যে কে বেশি অশ্বডিম্ব প্রসবন করতে পারো।বলো,তিনিই সর্বশক্তিমান,তিনিই এক আছাড়ে ডিম ভাঙতে পারেন।''
--(নিজস্ব বানানো সূরার নাম দিয়েছিলেন)আল বাঈজা,আয়াত ০-০০(September 8,2011)
সৌদি সরকার বাংলাদেশিদের জন্য ওমরাহ ভিসা বন্ধের পর ৮ই মে অনন্ত লিখেছেন , “ ওমরাহ হজে গিয়ে নাকি কিছু বাংলাদেশি আর দেশে ফিরেনি। সৌদি সরকার এজন্য খুব ক্ষিপ্ত। তারা এখন ওমরাহ হজের ভিসা ইস্যু করা বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশিদের জন্য পুরোপুরি। ভাবতেছি : --- সৌদি সরকারের এহেন সিদ্ধান্তে কারো ধর্মানুভূতি (বিশেষ করে হজানুভূতি) আহত হয়েছে কী?...”
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড: শফিউল ইসলামের প্রসঙ্গে ৯ইমে তার মন্তব্য ছিল, “ক্লাসে ছাত্রীদের নেকাবের (চেহারা ঢাকা) বিরুদ্ধে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. শফিউল ইসলাম যদি অবস্থান নিয়েও থাকেন, তাহলে তিনি হুবহু তাই করেছেন যা করেছেন মিশরের গ্র্যান্ড মুফতি ও বিশ্ব-মুসলিমের শিক্ষাকেন্দ্র আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যান্ড ইমাম ড: তানতাওয়ি।............”
''দুর্গা পূজার''সময় লিখেছিলেন,''অন্যান্য যে কোনো পূজার তুলনায় দূর্গা পূজায় খরচ অনেক বেশি। মূর্তির কাঠামো দিয়ে পূজা করলে নিম্নে আশি-নব্বই হাজার থেকে শুরু করে উপরে সাত-আট লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ করা হয় এই পূজায়। এবার সারা দেশে প্রায় ২৮ হাজারেরও বেশি পূজা মণ্ডপে দূর্গা পূজা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ।
এখন গড়ে যদি প্রতি মণ্ডবে 'দূর্গা পূজার' জন্য ব্যয় হয় ১ লক্ষ টাকা তবে আনুমানিক মোট ব্যয় হতে পারে ২৮০০০ × ১০০০০০ = ২৮00000000 মানে ২৮০ কোটি বা ২.৮ বিলিয়ন টাকা। বলতে গেলে বিনোদন-আমোদ ফূর্তি-উৎসব পালন করা ছাড়া এই টাকা খরচের ব্যবহারিক কোনো উপযোগিতা নেই।
বাংলাদেশর মত একটা গরিব দেশের সংখ্যালঘিষ্ঠ গরিব জনগোষ্ঠীর জন্য এই টাকা অবশ্যই বিশাল অংকের। এত বিরাট অংকের টাকা দিয়ে এভাবে মূর্তি বানিয়ে "জলে বিসর্জন" দেয়ার চাইতে পরিকল্পনামাফিক কমিউনিটির উন্নময়নমূলক (শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ সেবাখাতে) বিনিয়োগ ঢের বেশি কল্যাণমূলক ও প্রয়োজনীয় নয় কি?''
(সূত্র: বিবিসি এবং আমার রিসার্চ)
আমার কিছু কথাঃ আমি একজন আস্তিক এবং আমি মৌলবাদী নই।
১।ভাইবোনেরা যারা নাস্তিক আপনারা কেনই বা প্রকাশ করতে যান আপনার নিজস্ব বিশ্বাস বা মতবাদ যে, কোনো ইশ্বরই নাই কারণ তাদের বিশ্বাস এর প্রতি খুবই গভীর।
২।আপনারা নিজে নাস্তিক হলে ডোল বাজিয়ে অন্যের ইশ্বরকে,দেবদেবীকে,নবীকে গালি দেওয়ার কি দরকার।
৩।মনেমনে রাখলেই তো পারেন নিজের অন্তরের কথা,কারণ আপনারাও কখনই প্রমাণ করতে পারবেন না যে কোনো ইশ্বরই নেই।
৪।আপনার মা বাবাকে যদি কেউ গালি দেয় আপনার অনুভুতি কেমন হবে একটু তো বুঝুন।
৫।মৌলভী ভাইরা আপনারাতো জানেনই যে আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয় তাতে যদি কেউ না বিশ্বাস করে তাহলে তাদেরই ক্ষতি আর বললেই কি হবে যে নবী(সা) অচরিত্রবান আর তাতেই কি তিনি অচরিত্রবান হয়ে যাবেন কখনই না।
৬।মৌলভী ভাইরা তারা বলুক কানে নিবেন না কারণ এই নাস্তিক ভাইদের কেউ চিনতই না, আপনারা তাদের ফেমওয়াস করেন কিন্তু কেন।
৭।আপনারা আইনের আশ্রয়ও নিতে পারেন নিজেরাই করা ঠিক না ইসলামও সমর্থন দেয় না আমি নিজে আলেমদের থেকে শুনছি।
অনেক নাস্তিক ভাই বলবেন যে আমরাতো নবী(সা) কে গালি দেই না আরে আমি বলছি যে কিছু কিছু''উগ্রপন্থী নাস্তিক'' ভাইবোনরা আছে তারা গালি দেয়।যেমন আমার়কম ব্লগের উগ্র নাস্তিক তথাঃ ১।ফুলবানু আপু,২।কামাল০৩ ভাই,৩।যাযাবর ভাই,৪।মামুন ভাই।
ভাইবোনেরা সাবধানে লেইখেন আন্দাজি কটু মন্তব্য করে লাভ কি পান এইটা একটু বুঝান।
চিত্রঃ মৃত অনন্ত বিজয় দাশ।(সিলেট)
গতকাল তার পোস্টে অনন্ত লিখেছিলেন, “অভিজিৎ রায়কে যখন খুন করা হয়, অদূরেই পুলিশ দাঁড়িয়ে তামাশা দেখেছিল। খুনিরা নিশ্চিন্তে খুন করে চলে গেল। পরে পুলিশ বলে তাদের নাকি দায়িত্বে অবহেলা ছিল না। বড় জানতে ইচ্ছে করে তাদের দায়িত্বটা আসলে কি! ওয়াশিকুর রহমান বাবুকে যখন খুন করে খুনিরা পালিয়ে যাচ্ছিল তখনও কিন্তু পুলিশ দাঁড়িয়ে ছিল। কিন্তু পুলিশের কপাল খারাপ, তারা বলতে পারলো না--- এক্ষেত্রেও তাদের কোনো দায়িত্বে অবহেলা ছিল না। কারণ, লাবণ্য নামের তৃতীয় লিঙ্গের একজন মানবিক মানুষ খুনিদের ধরে ফেলেন। খুনিদের শ্রীঘরে পাঠিয়ে দেন”। [বিস্তারিত দেখতে ক্লিক করুন]
গত ২৬শে মার্চে স্বাধীনতা দিবসে অনন্ত বিজয় লিখেছিলেন, “সুপ্রিয় দেশবাসী, শুভ স্বাধীনতা দিবস! একসেপ্ট রিলিজিয়াস এন্ড কালচারাল মাইনোরিটিস্!”
সবাই পত্রিকায় লিখছে,টিভিতে দেখাচ্ছে যে,''অনন্ত বিজয় দাশ একজন বিজ্ঞান লেখক'' কিন্তু উনি যে ব্যাংকে চাকুরী করতেন এটা কেউ সঠিক ভাবে উপস্থাপন করছে না কারণ তরুণ সমাজকে বুঝাতে হবে বিজ্ঞানের বুদ্ধিজীবী ছিলেন তিনি, কিন্তু আসলে তো উনি একজন কমার্সের ছাত্র,গণ জাগরণ মন্ঞের কর্মী,মুক্তমনা ব্লগার,অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট বিশেষত ফেসবুকে। বিজ্ঞান আবার কই লিখলেন এবং কখন লিখলেন অথবা বিজ্ঞান শিখলেনইবা কোথায় ?? বিবেকের কাছে প্রশ্ন।
চিত্র: মিছিলের ব্যানারে লিখা আছে বিজ্ঞান লেখক আবার পাশেই লেখা আছে সমাজ কর্ম বিভাগের সাবেক ছাত্র। (কিভাবে সম্ভব সমাজের ছাত্র হয়ে বিজ্ঞান লেখেন)
আহ-হারে মিডিয়া সত্য প্রকাশ করুন সাথে থাকব।(ইনশাল্লাহ্)
নেপালের ভূমিকম্পের পর তার একটি পোস্ট ছিল, “কাঠমোল্লা টাইপের ধার্মিকদের কাছে খুব বেশি আশা করতে নেই। সেটা পাকিস্তানি মোল্লাই হোক, মার্কিন খ্রিস্টান মোল্লাই হোক আর ভারতীয় হিন্দু মোল্লাই হোক! দিনশেষে এরা সবাই এক গোয়ালের!”
২৮শে এপ্রিলের সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের পর তিনি লিখেছেন , “এলোমেলো করে দে মা, লুটেপুটে খাই! ইস! সোনার ছেলেরা বায়না ধরেছে, মা কি আর না-দিয়ে পারে!! বঙ্গে মোরা "নির্বাচন" করলেও আদতে এটা "ইলেকশন" নয়, "সিলেকশন"-ই হলো!...”
গত ৫ই মে তিনি লিখেছেন , “মনে হচ্ছে আল-কায়েদার সাথে আইএসের মাঠ দখলের লড়াই খুব শীঘ্রই। কেন জানি মনে হচ্ছে, এটা বাংলাদেশ ইস্যুতেই ঘটবে।...”
''কুরআনের আয়াত'' ব্যঙ্গ করে অনন্ত বিজয় দাশ লিখেছিলেন,''—তিনি সেই পুন্যময় সত্তা,যাঁর হাতে(রয়েছে আসমান-জমিনের যাবতীয়)ডিম্বের মালিকানা,এ উট-বিহঙ্গম ডিম্বের ওপর তিনিই একক মালিক,যিনি তোমাদের বাসস্থানের মঙ্গলার্থে ডিম্বাকৃতি রূপ দিয়েছেন,যাতে এর দ্বারা তোমাদের যাচাই করতে পারেন,তোমাদের মধ্যে কে বেশি অশ্বডিম্ব প্রসবন করতে পারো।বলো,তিনিই সর্বশক্তিমান,তিনিই এক আছাড়ে ডিম ভাঙতে পারেন।''
--(নিজস্ব বানানো সূরার নাম দিয়েছিলেন)আল বাঈজা,আয়াত ০-০০(September 8,2011)
সৌদি সরকার বাংলাদেশিদের জন্য ওমরাহ ভিসা বন্ধের পর ৮ই মে অনন্ত লিখেছেন , “ ওমরাহ হজে গিয়ে নাকি কিছু বাংলাদেশি আর দেশে ফিরেনি। সৌদি সরকার এজন্য খুব ক্ষিপ্ত। তারা এখন ওমরাহ হজের ভিসা ইস্যু করা বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশিদের জন্য পুরোপুরি। ভাবতেছি : --- সৌদি সরকারের এহেন সিদ্ধান্তে কারো ধর্মানুভূতি (বিশেষ করে হজানুভূতি) আহত হয়েছে কী?...”
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড: শফিউল ইসলামের প্রসঙ্গে ৯ইমে তার মন্তব্য ছিল, “ক্লাসে ছাত্রীদের নেকাবের (চেহারা ঢাকা) বিরুদ্ধে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. শফিউল ইসলাম যদি অবস্থান নিয়েও থাকেন, তাহলে তিনি হুবহু তাই করেছেন যা করেছেন মিশরের গ্র্যান্ড মুফতি ও বিশ্ব-মুসলিমের শিক্ষাকেন্দ্র আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যান্ড ইমাম ড: তানতাওয়ি।............”
''দুর্গা পূজার''সময় লিখেছিলেন,''অন্যান্য যে কোনো পূজার তুলনায় দূর্গা পূজায় খরচ অনেক বেশি। মূর্তির কাঠামো দিয়ে পূজা করলে নিম্নে আশি-নব্বই হাজার থেকে শুরু করে উপরে সাত-আট লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ করা হয় এই পূজায়। এবার সারা দেশে প্রায় ২৮ হাজারেরও বেশি পূজা মণ্ডপে দূর্গা পূজা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ।
এখন গড়ে যদি প্রতি মণ্ডবে 'দূর্গা পূজার' জন্য ব্যয় হয় ১ লক্ষ টাকা তবে আনুমানিক মোট ব্যয় হতে পারে ২৮০০০ × ১০০০০০ = ২৮00000000 মানে ২৮০ কোটি বা ২.৮ বিলিয়ন টাকা। বলতে গেলে বিনোদন-আমোদ ফূর্তি-উৎসব পালন করা ছাড়া এই টাকা খরচের ব্যবহারিক কোনো উপযোগিতা নেই।
বাংলাদেশর মত একটা গরিব দেশের সংখ্যালঘিষ্ঠ গরিব জনগোষ্ঠীর জন্য এই টাকা অবশ্যই বিশাল অংকের। এত বিরাট অংকের টাকা দিয়ে এভাবে মূর্তি বানিয়ে "জলে বিসর্জন" দেয়ার চাইতে পরিকল্পনামাফিক কমিউনিটির উন্নময়নমূলক (শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ সেবাখাতে) বিনিয়োগ ঢের বেশি কল্যাণমূলক ও প্রয়োজনীয় নয় কি?''
(সূত্র: বিবিসি এবং আমার রিসার্চ)
আমার কিছু কথাঃ আমি একজন আস্তিক এবং আমি মৌলবাদী নই।
১।ভাইবোনেরা যারা নাস্তিক আপনারা কেনই বা প্রকাশ করতে যান আপনার নিজস্ব বিশ্বাস বা মতবাদ যে, কোনো ইশ্বরই নাই কারণ তাদের বিশ্বাস এর প্রতি খুবই গভীর।
২।আপনারা নিজে নাস্তিক হলে ডোল বাজিয়ে অন্যের ইশ্বরকে,দেবদেবীকে,নবীকে গালি দেওয়ার কি দরকার।
৩।মনেমনে রাখলেই তো পারেন নিজের অন্তরের কথা,কারণ আপনারাও কখনই প্রমাণ করতে পারবেন না যে কোনো ইশ্বরই নেই।
৪।আপনার মা বাবাকে যদি কেউ গালি দেয় আপনার অনুভুতি কেমন হবে একটু তো বুঝুন।
৫।মৌলভী ভাইরা আপনারাতো জানেনই যে আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয় তাতে যদি কেউ না বিশ্বাস করে তাহলে তাদেরই ক্ষতি আর বললেই কি হবে যে নবী(সা) অচরিত্রবান আর তাতেই কি তিনি অচরিত্রবান হয়ে যাবেন কখনই না।
৬।মৌলভী ভাইরা তারা বলুক কানে নিবেন না কারণ এই নাস্তিক ভাইদের কেউ চিনতই না, আপনারা তাদের ফেমওয়াস করেন কিন্তু কেন।
৭।আপনারা আইনের আশ্রয়ও নিতে পারেন নিজেরাই করা ঠিক না ইসলামও সমর্থন দেয় না আমি নিজে আলেমদের থেকে শুনছি।
অনেক নাস্তিক ভাই বলবেন যে আমরাতো নবী(সা) কে গালি দেই না আরে আমি বলছি যে কিছু কিছু''উগ্রপন্থী নাস্তিক'' ভাইবোনরা আছে তারা গালি দেয়।যেমন আমার়কম ব্লগের উগ্র নাস্তিক তথাঃ ১।ফুলবানু আপু,২।কামাল০৩ ভাই,৩।যাযাবর ভাই,৪।মামুন ভাই।
ভাইবোনেরা সাবধানে লেইখেন আন্দাজি কটু মন্তব্য করে লাভ কি পান এইটা একটু বুঝান।
সত্য কথা বললেইতো দোষ হয়তো এইলেখাটা ব্লগের এডমিন ডিলিট করবেন তাই আমি আবার বলছি আমি একজন আস্তিক এবং আমি মৌলবাদী উগ্রনই।
- ক্যাটেগরি:
- আস্তিকতা ,
- শাহবাগ প্রজন্ম চত্বর ,
- যুদ্ধাপরাধ ,
- ব্লগপোস্ট ,
- খবর ,
- আমারব্লগ ডট কম ,
- আইন ,
- নাস্তিকতা ,
- বাংলা ব্লগ ,
- বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ,
- ক্যাচাল ,
- ধর্ম ,
- মানবতা
লোকেশন:
Bangladesh
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
যাযাকাল্লাহু খাইরান (আল্লাহ আপনাকে উত্তম পুরষ্কার দান করুক)