'' সত্যের সাথে শান্তির পথে ''

বৃহস্পতিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

জারণ-বিজারণ সহজভাবে বোঝার উপায়।

জারণ-বিজারণ সেই ক্লাস 7 থেকে পড়ছি বারবার পড়ি বারবার ভুলি আজ আবারও রাত ৩:২৫ মিনিটে বুঝলাম জারণ-বিজারণ। আর যেন না ভুলি তাই একটা রিদমিক ছন্দ বানিয়ে নিলাম নিচে পড়তে পার তোমাদেরও কাজে লাগতে পারে।

<=জারণ-বিজারণ=>

বন্ধু তুমি জান কি জারণ কি?
শুনো এবার বিজারক দেয় জারণ,
অন্যকে বিজারিত করে নিজে হয় জারিত;
বিজারক মানে বিয়োগ ফলে e- এর ঘটে হ্রাস।
তাই তো দেখো যোগ চিহ্ন তথা e- এর চাহিদা।
কিন্তু বিজারণ,বিজারিত মানে নয় বিয়োগ বরং যোগ;
তাইতো এরা e- গ্রহণের প্রক্রিয়া।

বন্ধু তুমি জান কি বিজারণ কি?
শুনো এবার জারক দেয় বিজারণ,
অন্যকে জারিত করে নিজে হয় বিজারিত;
জারক মানে যোগ ফলে e- এর ঘটে বৃদ্ধি।
তাই তো দেখো বিয়োগ চিহ্ন তথা e- এর আধিক্য।
কিন্তু জারণ,জারিত মানে নয় যোগ বরং বিয়োগ;
তাইতো এরা e- ত্যাগের প্রক্রিয়া।
ক্যাটেগরি: বই, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, কবিতা

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
যাযাকাল্লাহু খাইরান (আল্লাহ আপনাকে উত্তম পুরষ্কার দান করুক)

Message

এখান থেকে কপি পেষ্ট করার অনুমতি দেয়া হলো আমার নাম ও এই ব্লগের রেফারেন্স সহ কারণ ইসলাম প্রচারই উদ্দশ্য।

Copyright © King Fahim Published By Blogger Templates20 | Powered By Blogger

Design by Anders Noren | Blogger Theme by NewBloggerThemes.com